সংক্ষিপ্ত

'প্রধানমন্ত্রী মোদী সব জানেন' ফিরেই নীতিশের বিরুদ্ধে তোপ লালুর।'জনগণের ভালবাসায় আমি ফিরে আসতে পেরেছি', ২৭ অক্টোবর উপনির্বাচন উপলক্ষ্য়ে ভাষণ দেওয়ার কথা জানালেন  আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ যাদব।  
'প্রধানমন্ত্রী মোদী সব জানেন' ফিরেই নীতিশের বিরুদ্ধে তোপ লালুর।'জনগণের ভালবাসায় আমি ফিরে আসতে পেরেছি', ২৭ অক্টোবর উপনির্বাচন উপলক্ষ্য়ে ভাষণ দেওয়ার কথা জানালেন  আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ যাদব। এদিকে নাম না করেই বিহারের উপনির্বাচনের প্রাক্কালে একটি জনসভায় গিয়ে 'স্বামী-স্ত্রী সরকারে বিহারে জঙ্গলরাজ'বলে তোপ নীতীশকুমারের। আরও পড়ুন, Bangladesh: 'বিদেশে বোমা পড়লে মিছিল-বাংলাদেশের বেলায় চুপ কেন বাংলার মেয়ে', বিস্ফোরক শুভেন্দু

'প্রধানমন্ত্রী মোদী সব জানেন'- লালু

আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ যাদব জানিয়েছেন, 'আমি অসুস্থ ছিলাম এবং আটক ছিলাম যার কারণে আমি দুটি নির্বাচন মিস করেছি, কিন্তু এখন উপনির্বাচন হচ্ছে এবং জনগণের ভালবাসায় আমি ফিরে আসতে পেরেছি। ২৭ অক্টোবর আমি কুশেশ্বর আস্থান এবং তারাপুর উপনির্বাচনে জনসাধারণের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেব।' বহুদিন পর জনতার উদ্দেশে ভাষণ দেবেন লালু যাদব। সবার দৃষ্টি তার দিকে স্থির। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকেও নিশানা করেছেন আরজেডি সুপ্রিমো। তিনি বলেন, 'নীতীশ কুমারের প্রশংসা হচ্ছে। বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী মোদী সব জানেন। সবাই স্লোগান দিচ্ছে যে নীতীশ কুমারের মতো প্রধানমন্ত্রী হওয়া উচিত। তাদের বলা হচ্ছে পিএম ম্যাটেরিয়াল। এটা অহংকার ও লোভ।' উল্লেখ্য, ৩০ অক্টোবার বিহারে উপনির্বাচন। ঠিক তার আগে সবুজ টুপি মাথায় পরে পটনায় ফিরলেন লালুপ্রসাদ যাদব। বিমানবন্দরে তাঁকে সাড়ম্বরে মালা পরিয়ে বরণ করলেন অনুগামীরা। লালুর দুই পুত্র তেজ প্রসাদ যাদব এবং তেজস্বী প্রসাদ যাদবের সঙ্গেই দলের রাজ্য সভাপতি জগাদানন্দ সিংও উপস্থিত ছিলেন  বিমানবন্দরে।

'স্বামী-স্ত্রী সরকারে বিহারে জঙ্গলরাজ'- নীতীশ


আরও পড়ুন, 'দেশটা কি পাকিস্তানে পরিণত হচ্ছে ', বাংলাদেশকাণ্ডে সরব অপর্ণা, 'প্রলাপ' বলে কটাক্ষ তথাগতর

 এদিকে বিহারের উপনির্বাচনের আগে, মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার ২৫ অক্টোবর সোমবার, নাম না করে লালু প্রসাদকে লক্ষ্য করে বলেছেন, বিহারের মানুষ তার ১৫ বছরের মেয়াদে 'জঙ্গলরাজ' এবং অনাচার ভুলে যায়নি। দ্বারভাঙ্গা জেলার কুশেশ্বর আস্থানে একটি সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে নীতীশ কুমার বলেছিলেন যে, '১৯৯০ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত স্বামী-স্ত্রী সরকারের ১৫ বছরের শাসনকালে অপরাধের হার শীর্ষে ছিল। এখানেই তিনি থেমে থাকেননি। জল গড়িয়েছে অনেকদূর। নীতীশ কুমার আরও বলেছেন, আমরা বিহারের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নীত করার জন্য অনেক কিছু করেছি। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সড়ক অবকাঠামো এবং অন্যান্য খাতে উন্নতি হয়েছে। তাঁদের শাসনকালে, বিহারের মানুষ সূর্যাস্তের পর ঘরের মধ্যেই থাকত। হত্যা ও চাঁদাবাজি ছিল নিয়মিত বৈশিষ্ট্য। গত ১৬ বছরের গ্রাফের অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিহার এখন অনেক দূর এগিয়েছে। মহামারী চলাকালীন বিহার সরকার ভাল কাজ করেছে। এমনকি, বিহারে টিকা দেওয়ার হারও বেশি।

আরও দেখুন, বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ  

আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা  

আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়  

আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে  

YouTube video player