সংক্ষিপ্ত
- নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই আরও ৩ রাফাল
- রাফাল হাতে পাবে ভারত
- এপ্রিলেই সম্পূর্ণ হবে গোল্ডেন অ্যারোস স্কোয়াড্রন
- জুনুয়ারি আর মার্চেও ভারতে আসবে রাফাল জেট
আর মাত্র ৭ দিন বাকি। ৫ নভেম্বর ভারত দ্বিতীয় পর্যায়ে হাতে পাবে আরও তিনটি রাফাল যুদ্ধ বিমান। তেমনই দাবি করেছে সেনা বাহিনীর একটি সূত্র। শক্রুপক্ষের বুকে ভয় ধরিয়ে আগামী বছর এপ্রিল মাসেই পূর্ণ রূপ গ্রহণ করবে ১৭নম্বর গোল্ডেন অ্যারোস স্কোয়াড্রন। সূত্রের খবর এপ্রিল মাসের মধ্যেই বেশ কয়েকটি দফায় ভারতীয় বিমান বাহিনী হাতে এসে যাবে মোট ১৬টি রাফাল যুদ্ধ বিমান। ইতিমধ্যেই ভারতীয় বিমান বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ৫টি রাফাল জেট। যেগুলি পূর্ব লাদাখ সেক্টরে চিনের সঙ্গে চলমান বিবাদ মোকাবিলা করতে মোতায়েন রয়েছে আম্বালা এয়ারবেসে। সেনা সূত্রের খবর ইতিমধ্যেই রাফাল যুদ্ধবিমানগুলি একাধিকবার লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন এলাকায় টহল দিয়েছে। প্রথম দফায় ভারত যে পাঁতটি রাফাল যুদ্ধ বিমান হাতে পেয়েছিল তার মধ্যে তিনটি ছিল সিঙ্গেল সিটার। বাকি দুটি ডাবল সিটার। ডাবল সিটারের যুদ্ধ বিমানগুলি প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহার করা হয়।
সেনা সূত্রে খবর আগামী ৫ নভেম্বর নতুন করে আরও তিনটি রাফাল যুদ্ধ বিমান ভারতের মাটি স্পর্শ করবে। সূত্রের খবর ওই তিনটি রাফাল যুদ্ধ বিমান কোথাও থামবে না। আকাশ পথে সোজাসুজি ফ্রান্স থেকে আসবে ভারতে। আগের পাঁচটি যুদ্ধ বিমান আবু ধাবিতে থেমেছিল। পরবর্তী পর্যায়ে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২১-এর জানুয়ারিতে ও মার্চে আরও তিনটি করে রাফাল যুদ্ধ বিমান ভারতে আসবে। বাকি সাতটি রাফাল জেট ভারতে আসবে এপ্রিল মাসে। অর্থাৎ আগামী বছর এপ্রিল মাসেই পূর্ণ রূপ পাবে গোল্ডেন স্কোয়াড্রন।
প্রথম দফার বিহার বিধানসভা নির্বাচনে ৫ নজরকাড়া প্রার্থী, রয়েছেন শ্যুটার থেকে বাহুবলি ...
গ্যালওয়ান সংঘর্ষের প্রসঙ্গ তুলে ভারতের পাশে থাকার বার্তা, চিনা হুমকি মোকাবিলায় হুংকার পম্পেও-র ...
অন্যদিকে ফ্রান্সে সাতটি রাফাল যুদ্ধ বিমানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে ভারতীয় পাইলটদের। সবকটি রাফাল যুদ্ধ বিমান ভারতের হাতে এসে গেলে তিনটি যুদ্ধ বিমান মোতায়েন থাকবে পশ্চিমবঙ্গে হাসিমারা বিমানঘাঁটিতে। সেই তিনটি রাফাল যুদ্ধ বিমানের দায়িত্ব থাকবে পূর্বাঞ্চলের নিরাপত্তা রক্ষার। পাশাপাশই স্যাফরণ চুক্তি অনুযায়ী আগামী চার বছরের মধ্যেই ফ্রান্স স্নেকমা এম ৮৮ ইঞ্জিন তৈরির কলাকৌশল ভারতকে দেবে। এজাতীয় ইঞ্জিন শুধু রাফাল যুদ্ধ বিমানের ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা হয় না। এই জাতীয় প্রযুক্তি ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা উন্নয়ন সংস্থাকে আরও উন্নত প্রযুক্তির ইঞ্জিন ব্যবহার করতে সহায়তা করবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ফ্রান্সের সঙ্গে ৩৬টি রাফাল যুদ্ধ বিমান কেনার চিক্তি করেছিল ভারত। সেই চুক্তির অন্তর্গত ছিল প্রযুক্তি আদানপ্রদানও।