ঋষি সুনকরকে নিয়ে মিমের ছড়াছড়ি সোশ্যাল মিডিয়ায়। নতুন করে আলোচনায় ফিরে এল চার্চিল-কোহিনূর হীরা। দেখুন মজাদার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টগুলি।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন 'ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন এটা ভালো কথা, কিন্তু এর বাইরেও আমাদের ভাবতে হবে এবং বুঝতে হবে। ঋষি ভারতীয় বংশোদ্ভূত হতে পারে, কিন্তু এখন তিনি ব্রিটেনের নাগরিক এবং নিজেই ব্রিটেনের নেতা।
সোমবার ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে বসলেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত ঋষি সুনাক। ব্রিটেনের এমন অর্থনৈতিক সংকটের সময় নেতৃত্বের এমন রদবদল কি কোনো ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে ব্রিটেনের রাজনীতিতে ?পদ পাবার পরই দেখা করলেন রাজা চার্লসের সঙ্গে ।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক | তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রথম ব্যক্তি যিনি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর পদে পৌঁছলেন |
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক- একগাদা বাধা টপকে শেষ পর্যন্ত লক্ষ্যে পৌঁছালেন। কিন্তু আপনি জানেন কি তাঁর মন্তব্য নিয়ে তিনটি বিতর্ক তৈরি হয়েছিল ব্রিটিশ রাজনীতিতে। যা আগামী দিনেও তাঁকে বেগ দিতে পারে।
পেনি মর্ডেন্ট ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড় থেকে তার নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এরপরেই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী পদে বসার পথ পরিষ্কার হয়ে যায় সুনাকের। বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট কনজারভেটিভ এমপি জনসনের শিবির ছেড়ে সুনাককে সমর্থন করেছিলেন।
রানীর মৃত্যুর পর থেকেই বাকিংহাম প্যালেসে থাকছেন না ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যরা। রাজা তৃতীয় চার্লস স্ত্রীকে নিয়ে থাকছেন কাছেই একটি দূর্গে।
মাত্র ৪৪ দিনের মধ্যেই লিজ ট্রাসের এমন নাটকীয় বিপর্যয় ঋষিকে আবার প্রধানমন্ত্রীর পদের জন্য বিড করার নতুন করে সুযোগ এনে দিয়েছে। টোরি দলের এই এমপি কোনোভাবে ব্রিটেনের মসনদে বসলে এই প্রথম কোনো হিন্দু নেতৃত্ব দেবে পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির।
ক্যালিফোর্নিয়ায় অধ্যয়নের সময় ঋষির সঙ্গে দেখা হয় তার স্ত্রী অক্ষতার। তারপর গড়ে ওঠে সখ্যতা।সখ্যতা থেকে প্রেম। তারপর বিয়ে। সুনাকের জীবনে রাজনীতি ছাড়াও যাদের গুরুত্ব সবথেকে বেশি তারা হলেন সুনাকের স্ত্রী ও তাদের দুই মেয়ে।
ছয় সপ্তাহ আগে ব্যালেটের শেষ রাউন্ডে ঋষি সুনাক ১২০ জন এমপির সমর্থন পেয়েছিলেন।তা সত্ত্বেও জনসাধারনের একাংশের বিশ্বাস বরিসের নেতৃত্ব এনে দেবে ব্রিটেনের নির্বাচনে টোরি দলের জয়। ঋষি নাকি বরিস কে বসবেন ব্রিটেনের মসনদে ?