মামলার শুনানির সময়, আদালত জানতে পেরেছিল যে তারজিত একজন নির্যাতিতাকে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছিলেন। মোবাইল ফোন দিয়ে নির্যাতিতার নাকও ভেঙে ফেলেন তিনি। শুধু তাই নয়, তারজিতকে থাপ্পড় ও ঘুষি মারার জন্যও দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী ভারতীয় বংশোদ্ভুত ঋষি সুনকের সম্পত্তির মোট পরিমাণ ব্রিটেনের রানীর থেকেও বেশি। জেনে নিন কে এই ঋষি সুনক।
শতাব্দীর সমস্ত রেকর্ড ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে ব্রিটেনের গরম। মঙ্গলবার আরও একটি কঠিন দিন ব্রিটেনের জন্য। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী এই দিন ব্রিটেনের তাপমাত্রা ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপর থাকবে
ব্রিটেনের সবথেকে বেশি চর্চিত ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্য়ক্তি এখন ঋষি সুনাক। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে সবাইকেই পিছনে ফেলে দিয়েছেন তিনি। ঋষি সুনকের সঙ্গে নানাভাবে জড়িয়ে রয়েছে ভারতের নাম। একদিকে তিনি তাঁর মায়ের সঙ্গে যেমন ভারতের নাড়ির টান রয়েছে তেমনই তাঁর স্ত্রী এখনও ভারতীয় নাগরিক। দীর্ঘ প্রেমের পরই সাতপাকে আবদ্ধ হয়েছিলেন ঋষি ও অক্ষতা। তাদেরও পার হতে হয়েছিল অনেক কাঁটা বিছান পথ। কারণ প্রথমে নারায়ণ মূর্তি বিয়েতে মোটেও রাজি হননি।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রিত্বের লড়াইয়ে ঋষি সুনাকের ঘাড়ে নিঃশ্বাস পেয়েছেন জুনিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রী ও বুকিরদের প্রিয় পেনি মর্ডান্ট। তাঁর সংগ্রহে রয়েছে ৮৩টি ভোট। পররাষ্ট্র সচিব লিজ ট্রাস ৬৪ স্থান পেয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
কিংফিশার এয়ারলাইন্সের প্রাক্তন মালিক বিজয় মালিয়া, যিনি পাঁচ বছর ধরে ব্রিটেনে বসবাস করছেন, আদালতের সিদ্ধান্তের বিষয়ে বলেছেন, 'আমি স্পষ্টতই হতাশ। এর বাইরে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তে আমার আর কিছু বলার নেই।'
৪২ বছর বয়েসী ঋষি ভারতীয় বংশোদ্ভুত। বরিস জনসনই তাঁকে নির্বাচন করেন এবং ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাজকোষের চ্যান্সেলর নিযুক্ত করেন। করোনা মহামারী চলাকালীন তিনি কয়েক বিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের একটি বিশাল প্যাকেজ তৈরি করেছিলেন।
ব্রিটিশ অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনকের (Rishi Sunak) পদত্যাগ। তারপরই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী (Britain Prime Minister)বরিস জনসনও (Boris Jhonson)সরে গেলেন নিজের পদ থেকে। ব্রিটেনের রাজনীতিতে সবথেকে চর্চিত নাম তিনি। জেনে নিন তার সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য।
বরিস জনসনের ইস্তফা ছিল সময়ের অপেক্ষা। অবশেষে ভারতীয় সময় বিকেল ৫টায় নিজের ইস্তফা পদত্যাগ ঘোষণা করলেন সদ্য প্রাক্তন হওয়া প্রাইম মিনিস্টার। যেভাবে একের পর এক মন্ত্রী পদত্যাগ করছিলেন তাতে চাপে পড়ে গিয়েছিলেন বরিস জনসন।
বিবিসি জানিয়েছে, জনসন বৃহস্পতিবারই কনজারভেটিভ নেতার পদ থেকে পদত্যাগ করবেন। ইউকে মিডিয়া বলেছে যে জনসন অবশেষে সরকারী মন্ত্রীদের পদত্যাগের মধ্যে কনজারভেটিভ পার্টির নেতা হিসাবে পদত্যাগ করার জন্য চাপের মুখে পড়েন।