সংক্ষিপ্ত
- আত্মঘাতী ড্রোন পরীক্ষা করেছে চিন
- চিনা সেনার তরফে এই পরীক্ষা করা হয়
- সুত্রের খবর আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে
- বিষয়টি নিয়ে মুখে কুপুল এঁটেছে চিন প্রশাসন
আত্মঘাতী ড্রোন পরীক্ষা করে দেখছে চিনের পিপিলস লিবারেনশন আর্মি। চিনের মূল ভূখণ্ডেই এই পরীক্ষা করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনুচ্ছিক চিনে সেনার এক কর্মকর্তা এখবর জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেছেন কৌশলগত কারণে এই ড্রোন আগামীদিনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করতে পারবে। ড্রোনের প্রযুক্তিকে আরও উন্নত করার জন্য বেজিংএর সামরিক বেসামরিক ফিউশন কৌশলের অংশ হিসেবে একটি ড্রোন কমিটিও গঠন করা হয়েছিল।
একটি সূত্র বলছে রাষ্ট্রিয় মালিকানাধীন চায়না ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি গ্রুপ কর্পোরেশন গত মাসেই এই একটি আত্মঘাতী ড্রোন পরীক্ষা করে। একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছিল। তাতে দেখা গেছে হালকা কৌশলগত যানবাহনের পাশাপাশি হেলিকপ্টার থেকেও ড্রোনটি পাঠানো যাচ্ছে। চিন মূলত ট্রাক আর হেলিকপ্টার থেকে ড্রোনটি পরীক্ষা করে দেখে। নতুন প্রযুক্তির এই আত্মঘাতী ড্রোনগুলি কী করে দ্রুততার সঙ্গে যুদ্ধক্ষেত্রে স্থাপন করা যেতে পারে সেই কৌশলও দেখান হয়েছে। একটি সূত্র বলছে ড্রোনগুলি মাটির সঙ্গে বাতাসে থেকেই হামলা চালাতে পারে। একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে ড্রোনটি পরীক্ষা করা হয়েছিল সেটি সিএইচ-৯০০১ প্রযুক্তির সমকক্ষ। চিনে প্রথম কৌশলতগত ড্রোন তৈরি করেছিল চিনা এরোস্পেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কর্পোরেশন।
একটি সূত্র বলছেন, ২০১২ সাল থেকেই ড্রোন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করেছে চিন। আর এই প্রযুক্তিতে রীতিমত এগিয়েছে গেছে এই দেশটি। প্রযুক্তিটি আপডেট করার পাশাপাশি নতুন হার্ড ওয়ারও ব্যবহার করা শুরু করেছে সি জিংপিংপ্রশাসন। আর এই প্রযুক্তিতে চিন এতটাই উন্নত হয়েছে যে পিপিলস লিবারেশন আর্মির সদস্যরা মানবহীন যানবাহনও ব্যবহার করতে পারে যে কোনও যুদ্ধে। কিন্তু এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত মুখ খোলেনি চিন প্রশাসন।
বিহার ভোটে পদ্ম 'কাঁটা' কি চিরাগ, নিজেকে 'রামভক্ত হনুমান' এর সঙ্গে তুলনা রামবিলাস পুত্রের ...
করোনা চিকিৎসায় নাইট্রিক অক্সাইড হতে পারে তুরুপের তাস, তেমনই দাবি করেছে নতুন গবেষণা ...