সোনু তার তিন বন্ধুর সঙ্গে গত ১০ জানুয়ারি নেপালে পৌঁছেছিল। সোনুর অন্যতম উদ্দেশ্যই ছিল পুজো দেওয়া। সোনুর একটি বিয়ারের দোকান রয়েছে। আলাওয়ালপুর চটিতে তাদের আরও একটি বাড়ি রয়েছে।
চিন সরকার জানিয়েছে বর্তমানে ৫৫০৩ জন কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হওয়ায় মারা গেছে। ৪-১২ জানুয়ারি কোভিড-১৯এর সঙ্গে ক্যান্সার , হৃদরোগ ও অন্যান্য অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হয়েছে ৫৪,৪৩৫ জনের।
গত বছরের এপ্রিলে চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই এই বিমানবন্দর নির্মাণের চূড়ান্ত ঘোষণা করেছিলেন। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রী প্রচন্ড এই বিমানবন্দর উদ্বোধন করেন। এই কর্মসূচির ১৪ দিন পরেই বিমানবন্দরে এই বড় দুর্ঘটনা ঘটে।
নেপালে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত পাঁচ ভারতীয়। তারমধ্যে চাল জনই প্যারাগ্লাইডিং-এর জন্য রিসর্ট শহর পোখরায় গিয়েছিল। কিন্তু পোখরা পৌঁছানোর আগেই বিমান পড়ে দুর্ঘটনার কবলে।
পাকিস্তানে মূল্যস্ফীতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে মানুষ খাদ্য ও পানীয়ের জন্য আকুল হয়ে উঠেছে। অনেক প্রদেশে গম ও আটার আকাল দুর্ভিক্ষের মতো পরিস্থিতি তৈরি করেছে। অনেক জায়গায় গম ও আটা পাওয়ার জন্য রীতিমত মারামারি ও হিংসার ঘটনা ঘটছে।
নেপালের ইয়েতি এয়ারলাইন্সের বিমান দুর্ঘটনার কারণ খুঁজতে মরিয়া সরকার। দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিশনও গঠন করা হয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে এদিন পোখরা উপত্যকায় বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকায় আবহাওয়া পরিষ্কার ছিল। ব্ল্যাকবক্সের তথ্য বিশ্লেষণের পরই দুর্ঘটনার কারণ জানা যাবে। চিনের সহায়তায় নির্মিত নেপালের তৃতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি মাত্র কয়েকদিন আগে উদ্বোধন করা হয়েছিল।
নেপালে বিমান দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ভারতীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রশালন। বিমানে ১০ জন বিদেশি ছিল। অধিকাংশ যাত্রী ছিল নেপালি।
‘বিশ্বের দুই বিরোধী সামরিক পরাশক্তি ভারতকে তাদের ‘বন্ধু’ বলে দাবি করে। এটা একটা কূটনৈতিক অভ্যুত্থান নয়তো কী?’ পাকিস্তানের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া সংবাদপত্রে এমনই চাঞ্চল্যকর মত প্রকাশ করলেন শাহজাদ চৌধুরী।
২০১০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১৬৬ জনেরও বেশি মানুষ এখানে মারা গেছে। প্রকৃতপক্ষে, এখানকার খারাপ আবহাওয়া এবং পাহাড়ের মাঝখানে নির্মিত কঠিন এয়ারস্ট্রিপ এসব দুর্ঘটনার প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়ায়।