স্বাধীনতার পর, নেতাজির অন্তর্ধানের রহস্য উদঘাটনের জন্য কেন্দ্র তিনটি তদন্ত কমিশন গঠন করেছিল।তাও নেতাজির অন্তরধান নিয়ে এখনো ধোঁয়াশা। ৮ই সেপ্টেম্বর নেতাজি মূর্তি উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার আগেই টোকিয়ো থেকে নেতাজির দেহাবশেষ ফিরিয়ে আনার দাবি জানাল সুভাষকন্যা আনিতা পাফ ।
রেস্তোরাঁর মধ্যে আগুন। আর তাতেই আতঙ্ক ছড়াল ভিয়েতনামে। এর আগেও ভিয়েতনামে রেস্তোরাঁয় একাধিকবার অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। যদিও, সেই সব ঘটনায় মৃতের সংখ্যা তুলনায় অনেক কম ছিল।
বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্যের জেরে যখন একদিকে বিতর্ক তুঙ্গে ঠিক সেই সময়ই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর থেকে আকস্মিকভাবে বাদ পড়লেন বিদেশমন্ত্রী মোমেন। এই ঘটনা কূটনৈতিক স্তরে যে জল্পনা আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দিয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। যদিও এই ঘটনার পক্ষে কাদের যুক্তি দিয়েছেন, শারীরিক অসুস্থতা ও অন্যান্য নানা কারণেই এই সিদ্ধান্ত হতে পারে।
সেনাবাহিনীর দাবি, গত কয়েক বছরে অনুপ্রবেশ কমেছে। তবে ২০২২ সালে আধিকারিকরা জানিয়েছেন যে এলওসি জুড়ে অনুপ্রবেশের জন্য বিভিন্ন 'লঞ্চ প্যাডে' প্রায় ২৫০ জঙ্গির উপস্থিতির বিষয়ে গোয়েন্দা তথ্য রয়েছে।
সমুদ্রে কিছু স্টিংরের ছবি তুলতে গিয়েই হৃৎপিণ্ডে গুরুতরভাবে আঘাত পান আরউন। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। জানা যায় আরউইনের মৃত্যুর গোটা ঘটনাটি ক্যামেরাবন্দি হয়েছিল। তবে ঠিক কী ভাবে কোথায় তাঁর মৃত্যু হয়, আরউইনের শেষ মুহূর্তের সেই রেকর্ডিংই বা কোথায়, এই পুরো বিষয়টা আজ রসহস্যের চাদরে ঢাকা।
সোমবার রাতে বনগাঁর পেট্রাপোল সীমান্ত দিয়ে দুটি ট্রাকে করে ৪ টন ইলিশ আসে। ব্যবাসায়ী সূত্রের খবর বাংলাদেশ সরকার চলতি বছর এই রাজ্যে ২৪৫০ টন ইলিশ রফতানির অনুমতি দিয়েছে।
মঙ্গলবার দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের প্রধাননন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করেন। আর তারপরই রেল, বিদ্যুৎ,সড়ক উন্নয়ন, বন্যা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে মোট সাতটি মউ স্বাক্ষর করল দুই দেশ।
বিএসএফ জম্মুর জনসংযোগ আধিকারিক বলেছেন, ভারতের তরফে পাকিস্তানি উসকানির যথাযথ এবং নিষ্পত্তিমূলক জবাব দিয়েছে। ভারতের পক্ষ থেকে কোনো আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
সম্ভবত তিন দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো, পাকিস্তান সেনাবাহিনী সোমবার ওই জঙ্গির দেহ গ্রহণ করেছে। শুধু তাই নয় নিজেদের নাগরিক বলে স্বীকারও করে।
ব্রিটেনের তৃতীয় মহিলা প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। ভারতীয় বংশোদ্ভুত ঋষি সুনাককে তিনি ২০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছেন। বরিস জনসনের সরকারের বিদেশ সচিব থাকাকালীনই তিনি দলীয় ভোটারদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করেছিলেন। যার ফলও তিনি পেলেন হাতেনাতে।