সংক্ষিপ্ত
ছোট্ট মাস্ক তৈরি করেছে ব্যাংককের বিউটি ক্লিনিকে
মাস্ক একাধিকবার জীবানু মুক্ত করা যাবে
রীতিমত পছন্দ গ্রাহকদের
এখনও মাস্ক বিক্রির পরিকল্পনা নেই
লকডাউন থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে থাইল্যান্ড। আর্থিক কার্যকলাপ শুরু হয়ে গেছে। অনেকেই বাড়ির বাইরে বার হচ্ছেন। কিন্তু ফেস মাস্কে ঢেকে যাচ্ছে থাই-মহিলাদের সৌন্দর্য। যা নিয়ে রীতিমত উদ্বেগ্ন তাঁরা। শুধু থাইল্যন্ডই নয়। ফেস মাস্কে মুখের অর্ধক অংশ ঢেকে থাকায় কিছুটা হলেও অস্বস্তিতে পড়েছে বিশ্বের মহিলাই। কিন্তু করোনা সংকট থেকে রক্ষা পেতে মাস্কের ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাধ্য হয়ে আট থেকে আশি সকলকেও মাস্কের ব্যবহার করতে হচ্ছে।
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাঙ্ককের একটি বিউটি ক্লিনিক তাদের গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখে তৈরি করেছে অভিনব মাস্ক। সেই মাস্ক ব্যবহার করলে করোনা সংকট থেকে রক্ষা পাওয়ার পাশাপাশি ঢাকা পড়বে না থাই মহিলাদের সৌন্দর্যও। তুলনায় অনেকটাই ছোট এই মাস্ক। শুধু ঠোঁট আর নাকই ঢাকা থাকবে। আর এই মাস্ক জীবানু মুক্ত করাও খুব সহজ বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। একাধিকবার মাস্ক পরিচ্ছন্ন ও তা ব্যবহার করা যাবে বলেও জানান হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকে।
থাই ক্লিনিকে লেজার চিকিৎসা নিতে আসা এক গ্রহক জানিয়েছেন, তিনি প্রথমে মাস্কটি দেখে দেখে ভেবেছিলেন এটি অদ্ভুদ। কিন্তু ব্যবহার করার পরই তাঁর অনুভূতি বদলে যায়। তিনি জানিয়েছেন এটি দূর্দান্ত। তবে এই মাস্কই এখনই বিক্রি করা হচ্ছে না। কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এই জাতীয় মাস্কের আরও সংস্করণ ও নক্সার পরিবর্তন আনার কথাও চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। তাঁর কথায় চিকিৎসকরা নাক আর মুখ ঢেকে রাখতে পরামর্শ দিচ্ছেন। সেই কথা মাথায় রেখেই মাস্ক ছোট করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন।
সন্তানের কাছে থেকেও ছোঁয়া যাবে না, প্রবল যন্ত্রণার গল্প শোনালেন মুম্বইয়ের এক মা ...
শেষ ১৬ দিনে দেশে আক্রান্তের সংখ্যা লক্ষাধিক, আনলক আরও বিপদ ডেকে আনবে কি .
পিএম কোয়ারস ফান্ড থেকে প্রবাসী শ্রমিকদের ১০ হাজার টাকা দেওয়ার আবেদন মমতার, সমালোচনা রাহুলের ...
দক্ষিণ এশিয়ার এক দেশটিকে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৫৮ জনের। গত এক সপ্তাহে নতুন করে কোনও সংক্রমণের ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু সংক্রমণ রুখতে কড়া লকডাউনের পথেই হেঁটে ছিল এই দেশ। বর্তমানে ধীরে ধীরে আর্থিক কর্যকলাপ শুরু হয়েছে। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে বিউটি ক্লিনিক খোলার অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন। তবে প্রতিটা ক্লিনিকেই কঠোরভাবে মানা হচ্ছে নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব। কমিয়ে দেওয়া হয়েছে গ্রাহকের সংখ্যাও। আর ক্লিনিকে কর্তব্যরতরা মাস্ক আর গ্লাভসের ব্যবহারও করছেন।