সংক্ষিপ্ত
বাবা ভাঙ্গা বলে গেছেন, ২২৯৯ সালে গোটা ইসলামিক বিশ্বের বিরুদ্ধে ফ্রান্স যুদ্ধ ঘোষণা করবে। এই যুদ্ধের ফলেই মুসলিমদের অস্ত্বিত্ত্ব পৃথিবীথেকে মুছে যাবে।
বাবা ভাঙ্গা, যার অধিকাংশ ভবিষ্যদ্বাণী মিলে যায়। তা সে আমেরিকার টুইন টাওয়ার হামলা হোক বা ডায়নার মৃত্যু। করোনাভাইরাস-এর মহামারির ভবিষ্যদ্বাণীও করেছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর আগামী ভবিষ্যদ্বাণী যদি মিলে যায় তাহলে এক ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে পারে বিশ্ব।
বাবা ভাঙ্গা বলে গেছেন, ২২৯৯ সালে গোটা ইসলামিক বিশ্বের বিরুদ্ধে ফ্রান্স যুদ্ধ ঘোষণা করবে। এই যুদ্ধের ফলেই মুসলিমদের অস্ত্বিত্ত্ব পৃথিবীথেকে মুছে যাবে। বাবা ভাঙ্গার ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী ২৩৫৪ সলে পৃথিবীতে ভয়াবহ জল সংকটে দেখা দেবে। যার প্রভাব পড়বে গোটা বিশ্বে। ২৩৭১ সালে ভয়ঙ্কর খরা গোটা বিশ্বকে দুর্ভিক্ষের দিকে ঠেলে গেবে। প্রচুর মানুষের মৃত্যু হবে। পৃথিবী এক অভিশপ্ত সময়ের মুখোমুখী হবে।
বাবা ভাঙ্গা বলেছেন ৪৫০৯ সালে মানুষ ঈশ্বরের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবে। এই সময় এক যুগান্তকারী ঘটনা ঘটতে পারে। তিনি আরও বলেগেছেন, ৪৫৯৯ সালে মানুষ অমরত্ব পাবে। কিন্তু তাতেই ধ্বংসের মুখে পৌঁছে যাবে বিশ্ব। বাবা ভাঙ্গার এই ভবিষ্যদ্বাণী ঘিরে ইতিমধ্যেই চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে একাধিক।
বাবা ভাঙ্গার এই ভবিষ্যদ্বাণীঘিরে যে প্রশ্ন গুলি উঠেছে তা হল তাহলে কী তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে মুসলিম ও খ্রিস্টানদের আধিপত্য বিস্তারের জন্য। কারণ বর্তমানেও ইউরোগের দেশগুলিতে জ্বলতে শুরু করেছে যুদ্ধের আগুন। অন্যদিতে মানুষ যদি ঈশ্বরের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পাবে তাহলে নাস্তিকরা কী বলবেন। তারণ তারা ঈশ্বরের অস্তিত্ত্ব স্বীকার করেন না। অন্যদিকে মানুষের যদি অমরত্বের প্রাপ্তি হয় তাহলে সৃষ্টি চলবে কী করে? কারণ ধ্বংস না হলে সৃষ্টি হবে কী করে? অমরত্ব নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।