ইয়ারিনা আরিয়েভা ও তাঁর সঙ্গে স্ব্যাটোস্লাভ ফুরসিন আগে মে মাসে বিয়ে করবেন বলে ঠিক করে রেখেছিল। সেইসময় তাঁরা সব তোড়জোড়ও শুরু করেছিলেন।
দাবি করা হয়েছে একটি ইউক্রেনীয় মিগ -২৯ (Mig-29) ফাইটার পাইলট 'গোস্ট অব কিয়েভ' পাঁচটি বা তারও বেশি রুশ বিমানকে মাটিতে নামিয়ে দিয়েছে। বলা হয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এটাই প্রথম ACE।
প্রবল গতিতে অগ্রসর হচ্ছিল রাশিয়ান সেনা। তাদের গতি কমানোর দায়িত্বে ইউক্রেনের সামুদ্রিক সশস্ত্র বাহিনীর। যার নেতৃত্ব ছিলেন ভিটালি শাকুন।
যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেনের হয়ে এবার অস্ত্র তুলে নেওয়ার কথা বলছেন ভিটালি ক্লিটসকো। তিনি ২০১৪ সাল থেকে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের মেয়র ছিলেন। শুক্রবারই ইউক্রেনের সেনা বাহিনী কিয়েভ দখল করেন। তিনি বলেছেন এবার আর তাঁদের কোনও উপায় নেই। এবার তাঁকে অস্ত্র তুলে নিতেই হবে। তিনি আরও বলেছেন ৫০ বছর বয়সেও তিনি লড়াই করবেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে নতুন নিষেধাজ্ঞার কথা ঘোষণা করেন। তারপরই বড় আঘাত নামে আসবে রাশিয়ার দুটি বড় ব্যাঙ্কে। একটি SBERBANK ব্যাঙ্ক, অন্যটি VTB ব্যাঙ্ক। দুটি রাশিয়ার সবথেকে বড় ব্যাঙ্ক। দুটি ব্যাঙ্কই সরকারি মালিকানাধীন।
জলপাই সবুজ রঙের সামরিক পোশাক করেছিলেন ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভালোদিমির জেলেনস্কি। তাঁর পিছনেই দাঁড়িয়ে ছিল তাঁর পারিষদরা। তবে জেলেনস্কির এই ভিডিও বার্তা যতটা না ইউক্রেনবাসীর জন্য তার থেকেই অনেকটা বেশি রাশিয়ার জন্য। কারণ এই ভি়ডিও বার্তার মাধ্যমে একদিন ইউক্রেনেরবাসীর আস্থা অর্জনের চেষ্টা করেছেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি আরও বলেছেন, নিষেধাজ্ঞা সমস্ত সম্ভাবনা এখনও শেষ হয়ে যায়নি। রাশিয়ার বিরুদ্ধে আরও চাপ বাড়ানো হবে।
মুরের দাবি রাশিয়া এই সত্যটিকে কোনোভাবেই আন্তর্জাতিক মহলের কাছ থেকে আড়াল করতে পারে না। সঠিক তথ্য একদিন ঠিকই সামনে আসবে।অন্যদিকে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা সচিবের সাফ দাবি রাশিয়ার ইউক্রেন দখলের ইচ্ছার কারণেই এই হামলা।
শুক্রবারই ৪০ জন ভারতীয় ছাত্রের একটি দল পায়ে হেঁটেই পোল্যান্ড সীমান্তে পৌঁছে গিয়েছিল। যুদ্ধের মধ্যেই জীবন হাতে নিয়ে ৮ কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে পোল্যান্ড সীমান্তে উপস্থিত হয়েছিল।
ইউক্রেন ও রাশিয়া আলোচনার জন্য একটি স্থান ও সময় নিয়ে নিয়ে আলোচনা করেছেন। ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভালোদিমির জেলেনস্কির মুখপাত্র সেগ্রেই নাইকিফোভ সোস্যাল মিডিয়ায় এই বার্তা দিয়েছেন। কিন্তু তার কিছুক্ষণ আগেই ইউক্রেনের নেতাদের বিরুদ্ধে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকে বিদ্রোহ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন পুতিন।