রাশিয়ার হামলায় যে ইউক্রেনের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে- এই প্রথম তা শিকার করেছে ইউক্রেন। বৃহস্পতিবার প্রথম রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিল। তারপর থেকে ক্রমাগত হামলা চলছে এই দেশটিতে। ইউক্রেনের অভিযোগ ক্ষেপণাস্ত্র ও বিস্ফোরণ হামলা চালছে।
সামরিক অভিযানের মাঝেই মস্কো এবং কিভের মধ্যে বেলরুশে প্রথমবার বৈঠক হয়েছে। কিন্তু বৈঠকে মেলেনি কোনও রফাসূত্র। তবে দুই পক্ষই ফের দ্বিতীয়বার বৈঠকে বসার আগ্রহ দেখিয়েছে, এদিকে আলোচনা চলাকালীনই রাশিয়ার হামলায় মৃত ১১।
এই পরিস্থিতির মধ্যেই নিজের দেশকে বাঁচাতে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের দ্বারস্থ হন তিনি। সোমবার সকালে ইইউ-কে তিনি আবেদন করেন ‘অবিলম্বে’ ইউক্রেনেকে যেন সদস্যপদ দেওয়া হয়, কারণ ইউক্রেন বরাবরই পশ্চিমীদেশগুলির পক্ষে।
ন্যাটো প্রধান জেন্স স্টোলটেনবার্গ টুইটারে জানান, "রুশ বাহিনীর মোকাবিলা করার জন্য ইউক্রেনে পাঠানো হচ্ছে এয়ার ডিফেন্স মিসাইল। এছাড়া ইউক্রেনকে ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী অস্ত্রও দিচ্ছে ন্যাটো। এনিয়ে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে।"
IndiGo বা SpiceJet-এর কাছে এমন প্লেন নেই যা এই দেশগুলিতে সরাসরি উড়ান পরিষেবা দিতে পারে। তাই রুটে একটি স্টপ যোগ করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
সোমবার সকালেই বেলারুশ পৌঁছয় এই দল। স্থানীয় সময় সোমবার সকালে উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
ইউক্রেন থেকে দেশে ফিরলেন ভারতীয়রা। অবশেষে দেশে ফিরলেন একদল ভারতীয়। এখনও সেখানে অনেকেই রয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। মোট ২০০ জনেরও বেশি ভারতীয় দেশে ফিরেছেন বলে জানা যাচ্ছে। দেশে ফিরে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলললেন ভারতীয়রা।
বিমান মৃয়া, যার অর্থ ইউক্রেনীয় ভাষায় 'স্বপ্ন', ১৯৮৫ সালে তৈরি হওয়া মৃয়া ১৯৮৮ সালে প্রথম আকাশে ওড়ে। Antonov-225 বিমানটিতে ৩০টিরও বেশি চাকা, ছয়টি ইঞ্জিন, ২৯০ ফুটের ডানার স্প্যান রয়েছে।
ভারতীয় নাগরিকদের (Indian citizens) ১০টি বাসের ব্যবস্থা করল পোল্যান্ডের (Poland) ভারতীয় দূতাবাস (Indian Embassy)। যেই বাসগুলি ইউক্রেন-পোল্য়ান্ড (Ukraine-Poland)বর্ডার থেকে ভারতীয়দের নিয়ে আসবে। ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে মিলবে এই পরিষেবা।
ইউক্রেনের (Ukraine) উপর অব্যাহত রাশিয়ার (Russia)হামলা। বিনা যুদ্ধে ময়দান ছাড়তে নারাজ ইউক্রেনও। এবার রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে (War) প্রয়োজনে অস্ত্র (Arms) হাতে তুলে নিতে প্রস্তুত ইউক্রেনের মহিলা সাংসদ ইনা সভসান (Inna Sovsun)।