মকর সংক্রান্তির (Makar Sankranti) পবিত্র দিনে, ভারতের হাতে এল প্রায় ৪০ বছর আগে চুরি যাওয়া, দশম শতাব্দীর এক যোগিনী মূর্তি। উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) বান্দা (Banda) জেলা থেকে চুরি যাওয়া মূর্তিটি উদ্ধার করা হয় লন্ডনে (London)।
'পার্টিগেট' (Partygate) নিয়ে ঘোর সমস্যায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন (Boris Johnson)। তাঁর উত্তরাধিকারী হিসাবে উঠে আসছে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাকের (Rishi Sunak) নাম।
ডিউক অফ ইয়র্ক প্রিন্স অ্যান্ড্রুর সামরিক সহযোগিতা এবং রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতাগুলি রানিকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ডিউক অফ ইয়র্কের কোনও নাগরিক দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।
ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলি দীর্ঘ দিন ধরেই ট্র্যাক করছিল সোহেল কাসকরকে। মাদক সন্ত্রাসের জন্য সোহেলকে গ্রেফতার করেছিল মার্কিন সংস্থা। সেই সময় তারই সঙ্গে গ্রেফতার করা হয়েছিল দানিশ আলিকে।
অসহায় আফগানদের জন্য ৪.৪ বিলিয়ন ডলারের ত্রাণ সংগ্রহ করতে সবথেকে বড় তহবিল গড়েছে রাষ্ট্রসংঘ। ত্রাণ দেওয়ার জন্য আবেদন জানানো হয়েছে দেশগুলিকে।
অস্ত্রোপচারের আগে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ডেভিড বলেছিলেন, "হয় আমি মরে যাব আর নয়তো আপনারা এই প্রতিস্থাপন করুন। আমি বাঁচতে চাই। আমি জানি এটা অন্ধকারের মধ্যে তীর ছোড়ার মতো বিষয়, কিন্তু এটাই আমার শেষ ইচ্ছা।"
২০২০ সালের এপ্রিলে পূর্ব লাদাখের এলএসি পেরিয়ে চিনা পিপলস লিবারেশন আর্মি (Army) অনুপ্রবেশ করে। তার পরই শুরু হয় অশান্তি। সীমান্তে শান্তি ফেরাতে বৈঠকে বসবে ভারত (India) ও চিন (China) সেনারা। বুধবার বৈঠক হবে কোর কমান্ডার স্তরে। লাদাখে কোর কমিটি স্তরে চতুর্দশ বৈঠকের দিন ঘোষণা হল।
কাজকস্থানের প্রশাসনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী সবথেকে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে দেশের বৃহত্তম শহর আলমাটিতে। সেখানে ১০৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে বিক্ষোভকারীরা একাধিক সরকারি ভবনের দখল নিয়েছে। বেশ কিছু সরকারি অফিস জ্বালিয়ে দিয়েছে। সেদেশের আদালত বলেছেন এই ঘটনায় ক্ষুন্ন হচ্ছে শিশুদের অধিকার। কারণ বিক্ষোভে মৃত্যু হয়েছে তিনটি শিশুর, যারমধ্যে একটি ৪ বছরের শিশু কন্যাও রয়েছে।
সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বিভ্রান্ত হয়ে যেসব মানুষ পঞ্জাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফরে বিঘ্ন ঘটাতে চেয়েছিল তাদের বুঝতে হবে প্রধানমন্ত্রীর থেকে কী কী ভাবে উপকৃত হয়েছে পঞ্জাবে। আগামী দিনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী পঞ্জাবকে আরও অনেক সুবিধে দেবেন। সেগুলিও চিন্তাভাবনা করা জরুরি।
বাসমা বিনতে ৫৭ বছরের সৌদি রাজপরিবারের সদস্য। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে মহিলাদের অধিকার নিয়ে লড়াই করে আসছিলেন। পাশাপাশি সাংবিধানিক রাজতন্ত্রের প্রবক্তা হিসেবেই নিজেকে তুলে ধরেছিলেন।