সংক্ষিপ্ত
- করোনার থাবা আইপিএলের একাধিক দলে
- যার কারণে আইপিএল স্থগিত করেছে বোর্ড
- প্লেয়ারদের বাড়ি ফেরারও ব্যবস্থা করবে বিসিসিআই
- আইপিএল বন্ধ নিয়ে নিজে মত জানালেন জস শাহ
একের পর এক দলে লাগাতার করোনার থাবা। শেষ পর্যন্ত আইপিএল বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হল বিসিসিআই ও আইপিএলের গভর্নিং কাউন্সিল। প্রথমে কেকেআরের বরুণ চক্রবর্তী, সন্দীপ ওয়াড়ির, তারপর সিএসকের তিন সদস্য, দিল্লির ৫ মাঠ কর্মী, সানরাইজার্সের ঋদ্ধিমান সাহা, দিল্লি ক্যাপিটালসের অমিত মিশ্রা। ফলে করোনার ধাক্কায় বেসামাল হয়ে পড়েথিল আইপিএল। তাই অবশেষে ঝুঁকি না নিয়ে প্রতিযোগিতা স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আইপিএলের বন্ধের বিষয়ে বিসিসিআই ও আইপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের একাদকি কর্তা মন্তব্য করেছেন। এবার আইপিএল বন্ধ করার কারণ প্রসঙ্গে মুখ খুললেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ। তিনি বলেন,'বিসিসিআই ও আইপিএলের গভর্নিং কাউন্সিল সর্বসম্মতভাবে পরবর্তী নোটিশের আগে পর্যন্ত টুর্নামেন্ট স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। আমরা খেলোয়াড়, কর্মকর্তা, কর্মচারী, মাঠকর্মী, ম্যাচ অফিসিয়াল, টুর্নামেন্টের সঙ্গে জড়িত একজন মানুষেরও নিরাপত্তা নিয়ে আপোষ করতে চাইনি।' ফলে একটু বিলম্ব হলেও বোধদয় হওয়াতেই বিসিসিআই প্রতিযোগিতা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত।
যেই চার দলে করোনা থাবা বসিয়েছে তারা ইতিমধ্যেই কঠোর আইসোলেশনে চলে গিয়েছে। তাদের যাবতীয় দায়িত্ব পালন করছে বিসিসিআই। এদিকে আইপিএল স্থগিত ঘোষণা হতেই দেশে ফেরার তোরজোর শুরু করেছে বিদেশি ক্রিকেটাররা। প্লেয়ারদের সুরক্ষার সঙ্গে দেশে পাঠাতে তৎপর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডও। বিদেশি প্লেয়ার ও সাপোর্ট স্টাফদের দেশে পাঠানোর জন্য সর্বশক্তি দিয়ে সাহায্য করার কথাও জানিয়েছে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়-জয় শাহরা।