সংক্ষিপ্ত
দিলীপের ভবানীপুরে ভোটপ্রচারকাণ্ডে গ্রেফতার আট। উল্লেখ্য, ভবানীপুরে ভোট প্রচারে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
দিলীপের ভবানীপুরে ভোটপ্রচারকাণ্ডে গ্রেফতার (Arrest) আট। উল্লেখ্য, ( Bhabanipur By Election Campaign) ভবানীপুরে ভোট প্রচারে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (BJP Leader Dilip Ghosh)। মঙ্গলবার এই ঘটনায় ৮ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। তবে এই মামলায় নির্দিষ্ট করে কোনও অভিযোগ করা হয়নি। যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে জামিনযোগ্য ধারা দিয়েছে ভবানীপুর থানা (Bhabanipur Thana)।
আরও পড়ুন, Bhabanipur By Election 2021: ভবানীপুরে নির্ধারিত দিনেই ভোট হচ্ছে, রায়দান হাইকোর্টের
৩০ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার ভবানীপুরে উপনির্বাচন। এই কেন্দ্রে মমতার বিরুদ্ধে বিজেপি প্রার্থী হয়ে লড়াইয়ে নেমেছেন প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল। সোমবার ছিল প্রচারের শেষ দিন। ওই দিন ৮০ জন বিজেপি নেতা ভবানীপুরে ৮ ওয়ার্ডের প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে প্রচার করবেন বলেই আগে থেকে স্থির ছিল। কিন্তু সোমবার প্রচারের শেষ দিনেই উত্তেজনার পারদ চড়ে। যদুবাবুর বাজার দিলীপ ঘোষকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেতেই নিরাপত্তা বাহিনী দিলীপ ঘোষকে কোনও মতে ওই স্থান থেকে গাড়িতে তোলে। মেরে এক বিজেপি কর্মীর মাথা ফাটিয়ে দেবার অভিযোগও ওঠে।সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ানের ভিত্তিতে এদিন ৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়। যদিও পরে সকলেই জামি পেয়ে গিয়েছেন। এই ঘটনায় মঙ্গলবারেই স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করে পুলিশ। সূত্রের খবর, নিরাপত্তারক্ষীদের পিস্তল বার করার বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়েছে। এবং জানানো হয়েছে, পুলিশের অনুমতি ছাড়াই এই মিছিল করা হয়েছে।
এই ঘটনায় দিলীপ ঘোষ বলেছেন, 'ওরা জানে, বিজেপি প্রচারে নামলে হেরে যাবে। তাই গুণ্ডা দিয়ে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়কে নন্দীগ্রামে হারিয়েছি। এখানেও ট্রাই করছি।' প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ভবানীপুর উপনির্বাচনের প্রচারে গিয়ে ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ে বাম নেতা সুজন চক্রবর্তীও।রবিবার মমতার পাড়ায় সিপিএম প্রার্থী শ্রীজীব বিশ্বাসের হয়ে ভোটপ্রচারে বেরিয়েছিলেন বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী। বাড়ি বাড়ি ঘুরে প্রচার সারছিলেন তাঁরা। এরপরেই প্রচার করতেই গিয়ে হরিশ চ্যাটার্জী স্ট্রিটে ঢুকতে যান । আর তখনই পুলিশের বাধার মুখে পড়েন বলে অভিযোগ। এরপরেই বচসা এবং পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন সুজনরা। সুজন চক্রবর্তীর অভিযোগ, অনুমতি থাকাা ,সত্বেও ইচ্ছাকৃতভাবে হরিশ চ্যাটার্জী স্ট্রীটে সিপিএম কর্মী সমর্থকদের ভোটপ্রচার করতে দেওয়া হয়নি। যদিও সুজন চক্রবর্তীর অভিযোগ খারিজ করেন হাই সিকিউরিটি জোনের দায়িত্বে থাকা পুলিশ আধিকারিকরা। তাঁদের দাবি, করোভি পরিস্থিতিতে প্রার্থী সহ মোট পাঁচজনকে ভোটপ্রচারের অনুমতি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু সেই নিয়ম লঙ্ঘন হয়েছে বলেই বাধা দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে
আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়
আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ
আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা