সংক্ষিপ্ত
- কেন্দ্রের ডাকে সাড়া দিল রাজ্য় সরকার
- ২০ এপ্রিল থেকে খুলে যাচ্ছে রাজ্য়ের চটকল
- লকডাউনে সামাজিক দূরত্ব মেনে হবে কাজ
- আপাতত ১৫ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজ চটকলে
কেন্দ্রের ডাকে সাড়া দিল রাজ্য় সরকার। আগামী ২০ এপ্রিল থেকে খুলে যাচ্ছে রাজ্য়ের সব চটকল। লকডাউনে সামাজিক দূরত্ব মেনে আপাতত ১৫ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজ করবে এই চটকলগুলি। বুধবার নবান্নে এই ঘোষণা করেছেন মুখ্য়মন্ত্রী।
করোনা সংক্রমণে 'রেড মার্কিংয়ে' কলকাতা, আতঙ্ক বাড়়ালো স্বাস্থ্য় মন্ত্রকের তালিকা
মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কিছু নির্দিষ্ট চটকল খোলার আবেদন করা হয়েছিল। যদিও অন্যদের সঙ্গে যাতে অন্যায় না হয়, তাই রাজ্য়ের সব চটকল খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য় সরকার। প্রশ্ন উঠেছে, চটকল খোলা হলেও লকডাউনে কোথা থেকে কর্মী পাবে রাজ্য়। এ প্রসঙ্গে মুখ্য়মন্ত্রী বলেন, এখন চটকল সংলগ্ন স্থানীয় কর্মীদের দিয়েই কাজ চালানো হবে।
রাজ্য়ে করোনা টেস্ট কম কেন, জবাব দিলেন মুখ্য়মন্ত্রী.
রাজ্যের শিল্প মানচিত্র বলছে, সব জুটমিলই প্রায় ঘিঞ্জি এলাকায়। তাই চটকলে কাজ শুরু হলে করোনা পরিস্থিতি খারাপ হবে না তো? এই প্রসঙ্গে মুখ্য়মন্ত্রী জানান, রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সমস্ত কর্মীর মেডিক্যাল চেকআপ হবে নিয়মিত। বুধবারই রাজ্য়ের চটকল খোলার জন্য় চিঠি পাঠায় স্মৃতি ইরানির কেন্দ্রীয় বস্ত্রমন্ত্রক। জানা গিয়েছে, গত ৪এপ্রিল এ বিষয়ে প্রথ্ম চিঠি পাঠানো হয়েছিল মুখ্য়সচিব রাজীব কুমারের কাছে। কোনও উত্তর না আসায় ফের ১৩ এপ্রিল আরও একটি চিঠি পাঠানো হয়। তাতেও মৌন থাকে মমতার সরকার। শেষে বাধ্য় হয়ে ১৫ এপ্রিল তৃতীয়বার রাজ্য়ের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বস্ত্রমন্ত্রক।
লকডাউন নিয়মকে তুড়ি মেরে এইচআইভি শিশুদের নিয়ে অনুষ্ঠান, বিতর্কে সাংসদ মিমি ও এসপি.
চিঠিতে বলা হয়েছে, দেশে রবিশস্য কাটা শুরু করে দিয়েছেন কৃষকরা। এরকম একটা সময়ে প্রয়োজন প্রচুর চটের বস্তা। তাই রাজ্যের কিছু চটকলে উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিক রাজ্য় সরকার। রাজ্যের ১৮টি চটকলে ২৫ শতাংশ শ্রমিককে কাজে লাগিয়ে এখনই উৎপাদন শুরু করা আর্জি জানিয়েছে কেন্দ্র। লকডাউনেও চট যে জরুরি পরিষেবার মধ্য়ে পড়ে তা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এপ্রিল ও মে মাসে সেই চাহিদা আরও অনেক বাড়বে বলে জানিয়েছে খাদ্য ও খাদ্য সরবরাহ বিভাগ।
ইতিমধ্য়েই চটকলকে যে লকডাউনের মধ্যে খোলা যায় তারও নির্দিষ্ট নিময় রাজ্য়েকে পাঠিয়েছে বস্ত্র মন্ত্রক। রাজ্যের মুখ্যসচবি রাজীব কুমারকে পাঠানো ওই চিঠিতে বস্ত্রমন্ত্রকের সচিব রবি কাপুর বলেছেন, অবিলম্বে পশ্চিমবঙ্গে কিছু চটকল চালু করে যতটা সম্ভব উৎপাদন শুরু করা হোক।
করোনা সংক্রমণে 'রেড মার্কিংয়ে' কলকাতা, আতঙ্ক বাড়়ালো স্বাস্থ্য় মন্ত্রকের তালিকা
মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কিছু নির্দিষ্ট চটকল খোলার আবেদন করা হয়েছিল। যদিও অন্যদের সঙ্গে যাতে অন্যায় না হয়, তাই রাজ্য়ের সব চটকল খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য় সরকার। প্রশ্ন উঠেছে, চটকল খোলা হলেও লকডাউনে কোথা থেকে কর্মী পাবে রাজ্য়। এ প্রসঙ্গে মুখ্য়মন্ত্রী বলেন, এখন চটকল সংলগ্ন স্থানীয় কর্মীদের দিয়েই কাজ চালানো হবে।
রাজ্য়ে করোনা টেস্ট কম কেন, জবাব দিলেন মুখ্য়মন্ত্রী.
রাজ্যের শিল্প মানচিত্র বলছে, সব জুটমিলই প্রায় ঘিঞ্জি এলাকায়। তাই চটকলে কাজ শুরু হলে করোনা পরিস্থিতি খারাপ হবে না তো? এই প্রসঙ্গে মুখ্য়মন্ত্রী জানান, রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সমস্ত কর্মীর মেডিক্যাল চেকআপ হবে নিয়মিত। বুধবারই রাজ্য়ের চটকল খোলার জন্য় চিঠি পাঠায় স্মৃতি ইরানির কেন্দ্রীয় বস্ত্রমন্ত্রক। জানা গিয়েছে, গত ৪এপ্রিল এ বিষয়ে প্রথ্ম চিঠি পাঠানো হয়েছিল মুখ্য়সচিব রাজীব কুমারের কাছে। কোনও উত্তর না আসায় ফের ১৩ এপ্রিল আরও একটি চিঠি পাঠানো হয়। তাতেও মৌন থাকে মমতার সরকার। শেষে বাধ্য় হয়ে ১৫ এপ্রিল তৃতীয়বার রাজ্য়ের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বস্ত্রমন্ত্রক।
লকডাউন নিয়মকে তুড়ি মেরে এইচআইভি শিশুদের নিয়ে অনুষ্ঠান, বিতর্কে সাংসদ মিমি ও এসপি.
চিঠিতে বলা হয়েছে, দেশে রবিশস্য কাটা শুরু করে দিয়েছেন কৃষকরা। এরকম একটা সময়ে প্রয়োজন প্রচুর চটের বস্তা। তাই রাজ্যের কিছু চটকলে উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিক রাজ্য় সরকার। রাজ্যের ১৮টি চটকলে ২৫ শতাংশ শ্রমিককে কাজে লাগিয়ে এখনই উৎপাদন শুরু করা আর্জি জানিয়েছে কেন্দ্র। লকডাউনেও চট যে জরুরি পরিষেবার মধ্য়ে পড়ে তা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এপ্রিল ও মে মাসে সেই চাহিদা আরও অনেক বাড়বে বলে জানিয়েছে খাদ্য ও খাদ্য সরবরাহ বিভাগ।
ইতিমধ্য়েই চটকলকে যে লকডাউনের মধ্যে খোলা যায় তারও নির্দিষ্ট নিময় রাজ্য়েকে পাঠিয়েছে বস্ত্র মন্ত্রক। রাজ্যের মুখ্যসচবি রাজীব কুমারকে পাঠানো ওই চিঠিতে বস্ত্রমন্ত্রকের সচিব রবি কাপুর বলেছেন, অবিলম্বে পশ্চিমবঙ্গে কিছু চটকল চালু করে যতটা সম্ভব উৎপাদন শুরু করা হোক।