সংক্ষিপ্ত
- বৃহস্পতিবার সাতসকালেই নদীতে হেলতে শুরু করে বার্জটি
- দ্রুত যোগাযোগ করা হয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সঙ্গে
- এত কিছুর পরেও রক্ষা করা গেল না 'এমভি মমতাময়ী মা'কে
- তবে বার্জটি সম্পূর্ণ ফাঁকা থাকায় প্রাণহানি এড়ানো গিয়েছে
বজবজের হুগলি নদীতে ডুবে গেল বাংলাদেশি বার্জ। বৃহস্পতিবার সাতসকালেই নদীতে হেলতে শুরু করে বার্জটি। দ্রুত খবর দেওয়া হয় যোগাযোগ করা হয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সঙ্গে। বার্জটিকে উদ্ধারের জন্য তৈরি রাখা হয় রিভার ট্রাফিক পুলিশকেও। এত কিছুর পরেও রক্ষা করা গেল না বার্জটিকে। হঠাৎই নদীতে বাণ আসায় জলের তোড়ে মাঝ নদীতে ডুবে গেল এমভি মমতাময়ী মা নামের ওই বাংলাদেশি বার্জ।
আরও পড়ুন, উচ্চমাধ্যমিকে জারি ১৪৪ ধারা, প্রশ্ন ফাঁস রুখতে কড়া নজরদারি
ফ্লাইঅ্যাশ ভরে ফের বাংলাদেশে যাওয়ার পথেই বিপত্তি। বৃহস্পতিবার সকালে বজবজে হুগলি নদীতে ডুবে গেল বাংলাদেশি বার্জ। বৃহস্পতিবার সকালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মহেশতলার আকরার কাছে হুগলি নদীতে কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের একটি বার্জের সঙ্গে ধাক্কা লাগে বাংলাদেশের এমভি মমতাময়ী মা নামের ওই বার্জের। ধাক্কা লাগার পরই একদিকে হেলে পড়ে বার্জটি। এমনকী বার্জের ভিতরে আগুন ধরে যায়। যদিও কোনওমতে আগেই বেরিয়ে আসেন বার্জে থাকা শ্রমিক সহ অন্যরা। বার্জটি ফাঁকা থাকায় প্রাণহানি এড়ানো গিয়েছে। এদিনে নদীতে অন্য বার্জের সঙ্গে ধাক্কা লাগার পর হেলে পড়ে বাংলাদেশি বার্জটি। দ্রুত খবর পৌঁছে যায় থানায় এবং বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কাছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই বজবজের হুগলি নদীর পাড়ে পৌঁছে যান উদ্ধারকারীরা।
আরও পড়ুন, এপ্রিলেই নিজের জেলার স্কুলে বদলি শিক্ষকরা, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে শুরু প্রক্রিয়া
অপরদিকে, তৈরি রাখা হয়েছিল রিভার ট্রাফিক পুলিশকেও। স্পিডবোট নিয়ে বার্জটি উদ্ধারের পরিকল্পনা করছিলেন বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর ও প্রশাসনের অন্য আধিকারিকরা। কীভাবে বার্জটি উদ্ধার করা হবে তা নিয়েই নদীর পাড়ে আলোচনা চলছিল প্রশাসনের কর্তাদের। কিন্তু এত কিছুর পরেও রক্ষা করা গেল না বার্জটিকে। ধীরে ধীরে তা তলিয়ে যায় হুগলী নদীর গভীরে।
আরও পড়ুন, করোনা সন্দেহে পর্যবেক্ষণে ২৩, ঘুম ছুটল রাজ্য়বাসীর