সংক্ষিপ্ত
বেলা ১১ টা ১৫ নাগাদ অ্যাকাডেমিক বিল্ডিং থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে হাসপাতাল চত্বরে।
সকাল সকাল আগুন লাগল কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। বেলা ১১ টা ১৫ নাগাদ অ্যাকাডেমিক বিল্ডিং থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে হাসপাতাল চত্বরে। দমকলের ২টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থানে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কীভাবে আগুন লেগেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
অন্য দিনের মতো সোমবার সকালেও ভিড় ছিল কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে। এরপর হঠাৎই অ্যাকাডেমিক বিল্ডিং থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। মুহূর্তের মধ্যেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে রোগীদের পরিবারের সদস্যদের মনে। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় দমকলে। খবর পেয়েই হাসপাতালে পৌঁছায় দমকলের দুটি ইঞ্জিন। এরপর কিছুক্ষণের চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আসে আগুন। দমকলের তৎপরতার মাধ্যমেই বিশেষ কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে জানা গিয়েছে। এসি-র শর্ট সার্কিটের ফলেই এই ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিক অনুমান। যদিও সঠিক কারণ জানতে ওই অ্যাকাডেমিক বিল্ডিংটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, জরুরি পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে সব হাসপাতালেই দমকলের ইঞ্জিন রাখা হয়। মেডিক্যাল কলেজেও তা ছিল। এদিকে ধোঁয়া বের হওয়ার পরই ওই ইঞ্জিনগুলি দিয়েই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বর্তমানে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে।
আরও পড়ুন- রাজনৈতিক কর্মসূচিতে ব্যস্ত থাকবেন, আজ ভবানীভবনে হাজিরা দিচ্ছেন না শুভেন্দু
আরও পড়ুন- 'তথ্য প্রমাণ সহ গ্রেপ্তার করাবো', গরু পাচার ইস্যুতে TMC-কে হুমকি ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর
এর আগে গত ২৪ অগাস্ট চাঁপদানীর জিআইএস কটন মিলে ভয়াবহ আগুন লেগেছিল। সেই আগুন নেভাতে গিয়ে রীতিমতো সমস্যায় পড়েছিলেন দমকল কর্মীরা। মিলের মধ্যে প্রচুর দাহ্য বস্তু মজুত থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। প্রায় ২ ঘণ্টা প্রচেষ্টার পর অবশেষে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। যদিও ততক্ষণে বহু জিনিস পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছিল।