সংক্ষিপ্ত
ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল সাড়ে ৯টা। ঠিক সেই সময় আচমকা বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। এরপর বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়ে দেখেন নিমাই দাসের বাড়ির ছাদ উড়ে গিয়েছে। ইটের দেওয়ালও ভেঙে মাটিতে পড়ে আছে।
সোমবার সকালে ট্যাংরার বৈশালীতে বিকট বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে একটি বাড়ি হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। এর জেরে আশপাশের বেশ কয়েকটি বাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল সাড়ে ৯টা। ঠিক সেই সময় আচমকা বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। এরপর বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়ে দেখেন নিমাই দাসের বাড়ির ছাদ উড়ে গিয়েছে। ইটের দেওয়ালও ভেঙে মাটিতে পড়ে আছে। বিস্ফোরণের তীব্রতার জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আশপাশের প্রায় পাঁচটি বাড়ির দেওয়াল। নিমাই দাসে দাবি, গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে এই বিস্ফোরণ হয়েছে। এদিকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে এলাকায়।
আরও পড়ুন- আজ খুঁটিপুজো দিয়ে দুর্গোৎসবের শুভারম্ভের পথে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার
বিস্ফোরণের খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ ও ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞের দল। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করে তারা। নিমাই দাসের দাবি, গ্যাস সিলিন্ডার লিক করছিল। তার জেরেই এই বিস্ফোরণ ঘটেছে। স্থানীয় ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটরও ঘটনাস্থলে আসেন। নিমাই দাসের তত্ত্বকে সমর্থন করেছেন তিনি। যদিও গ্যাস সিলিন্ডার অক্ষত অবস্থায় রয়েছে বলে দেখা গিয়েছে।
এদিকে প্রাথমিক তদন্তের পর ফরেন্সিক দলের অনুমান, গ্যাস সিলিন্ডারে যে রেগুলেটর থাকে সেখানে গন্ডগোলের জেরে এই বিস্ফোরণ। ভেপর ক্লাউড এক্সপ্লোশন হয়েছে। সিলিন্ডারের রেগুলেটরে সমস্যা থাকলে এই বিস্ফোরণ হয়। তার জেরেই বাড়ি ভেঙে পড়েছে। তবে ঘটনাস্থল থেকে সংগ্রহ করা নমুনাগুলি পরীক্ষার পরই বিস্ফোরণের কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন ফরেন্সিক দলের এক আধিকারিক। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন- পুজোর বাকি দেড় মাস, প্রতিমা ঠিক সময়ে প্যান্ডেলে পাঠানোর চ্যালেঞ্জে প্রতিপক্ষ বৃষ্টি