সংক্ষিপ্ত
- লকডাউনে আগেই জেরবার ব্য়াবসায়ীরা
- পরিবহণে স্বাভাবিক না হওয়ায় মূল্যেবৃদ্ধি
- বৃষ্টিতে বাজার মন্দাই গিয়েছে দুর্গা পুজোয়
- তাই লক্ষী পুজোকেই লক্ষ্য় বানিয়েছেন বিক্রেতারা
রাজ্যে করোনা আর তার জেরে চলা লকডাউনে আগেই জেরবার ব্য়াবসায়ীরা। তার সঙ্গে পরিবহণে স্বাভাবিক অবস্থা এখনও না ফেরায় বাজারমূল্যেও তার প্রভাব পড়ছে। আর নিম্ন চাপের জেরে ওদিকে বাজার মন্দাই গিয়েছে দুর্গা পুজোয়। সেই সমস্ত কিছু এবার আদায় করতে লক্ষী পুজোকেই লক্ষ্য় বানিয়েছেন বিক্রেতারা।
আরও পড়ুন, নতুন বছরেই যাত্রা শুরু দক্ষিণেশ্বর মেট্রোর, পরিষেবা দিতে প্রস্তুতি তুঙ্গে
আরও পড়ুন, দূরপাল্লার ট্রেনে একা যাত্রা, এবার মহিলাদের নিরাপত্তার জন্য নয়া উদ্যোগ ভারতীয় রেলের
দম ছুটছে শহরবাসীর
এদিকে সবজি দিয়ে ঘ্যাট হোক সঙ্গে চাল-ডালের কিছুড়ি তা কিনতে দম ছুটছে শহরবাসীর। আর ওদিকে ফলের দামতো প্রায় আকাশ ছোঁওয়া। এই মুহূর্তে চন্দ্রমুখী আলু ৩৮ টাকা, পেঁয়াজ ১০০ টাকা,ঢ্য়াড়শ ৮০ টাকা, গাজর ১০০ টাকা, ক্যাপসিগাম ২৩০ টাকা, টমেটো ৮০ টাকা, লঙ্কা ১৮০ টাকা, প্রতিকেজি বাধাকপি ৫০ টাকা, সিম ১৫০ টাকা, বেগুন ৭০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা।
বাঙালি মাছ বাজারও বাদ দেবে কেন
অপরদিকে, ফলের বাজারে আপেল ১০০ টাকা কেজি, জলপাই ৮০ টাকা, পেয়ারা ৬০ টাকা , মুসুম্বি ৮০ টাকা, শাকালু ৯০ টাকা, কাঠালিকলা ৪ পিস ২৫ টাকা, , বাতাবি লেবু ২০ টাকা। তবে এবার বাঙালি মাছ বাজারও বাদ দেবে কেন। মাছ বাজারে গোটা রুই ২০০ টাকা কেজি, কাটা ২২০ টাকা রুই, কাতলা গোটা ২৫০ টাকা গোটা ৩০০ টাকা, ভেটকি ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা,গলদা চিংড়ি ৮০০ টাকা, বাগদা ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা।