সংক্ষিপ্ত
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের স্বপ্নে দেখা দিয়েছেন সন্তোষী মা । মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় এদিন নিজেই শহরের কাসারি পাড়া শীতলা মন্দিরে গিয়ে বলেছেন, মা সন্তোষী তাঁর স্বপ্নে এসেছিলেন। এবং যখন তিনি অনশনে ছিলেন, তখন সিঙ্গুর আন্দোলনে জয়ী হওয়ার জন্য সন্তোষী মা তাঁকে আশীর্বাদ করেছিলেন।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের স্বপ্নে দেখা দিয়েছেন সন্তোষী মা । মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় এদিন নিজেই শহরের কানসারি পাড়া শীতলা মন্দিরে গিয়ে বলেছেন, মা সন্তোষী তাঁর স্বপ্নে এসেছিলেন। এবং যখন তিনি অনশনে ছিলেন, তখন সিঙ্গুর আন্দোলনে জয়ী হওয়ার জন্য সন্তোষী মা তাঁকে আশীর্বাদ করেছিলেন।এদিন মমতা বলেন, 'অনেকেই হয়তো জানেন না, যখন সিঙ্গুর নিয়ে জমির আন্দোলন হয়েছিল বলে একটু থেমে ভেবে নিয়ে ফের বলেন এগুলি পার্সোনাল কথা , বলা উচিত না হয়তো, কিন্তু কেউ না কেউ তো জানেন। কোনও দিন প্রকাশ হবেই।'
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় বলেন, ' সিঙ্গুর নিয়ে জমির আন্দোলন সময়, একটু থেমে ভেবে নিয়ে ফের বলেন এগুলি পার্সোনাল কথা , বলা উচিত না হয়তো, কিন্তু কেউ না কেউ তো জানেন। কোনও দিন প্রকাশ হবেই।আমি হাঙ্গার স্ট্রাইক করছিলাম। দীর্ঘ ২৬ দিন। যেদিন আমি হাঙ্গার স্ট্রাইক শুরু করলাম, সেদিন থেকেই সন্তোষী মা-র ব্রত স্টার্ট করলাম। এবং ঠাকুরের কাছে আমার বলা ছিল, যদি কৃষকরা ওদের জমি ফিরে পায়, তাহলে মা তোমাকে আমি একটা ছোট্ট মন্দির করে দেব। তারপরে আমি সন্তোষী মাতার ব্রত চালিয়ে যাব।তাই কখনও কখনও বছরে আমাকে এটা করতে হয়।এবারের ষোলো সপ্তাহ হয়ে গিয়েছে। আগামীকাল আমি যাব, সিঙ্গুরে আমার ওই ছোট্ট মন্দিরটায়। আমি সন্তোষী মা-র মুখটা দেখতে যাব।'
আরও পড়ুন, সিবিআই দফতরে হাজির ববিতা, এসএসসি দুর্নীতি মামলায় চাপ বাড়ল কাদের
আরও পড়ুন, কয়লা কেলেঙ্কারির জের, 'বিদেশ যেতে দিচ্ছে না ইডি', আদালতের দ্বারস্থ অভিষেক
তবে এরই পাশাপাশি মমতা সবাইকে মনে করিয়ে দেন তিনি শুধু হিন্দু ধর্মেরই নয়, তিনি সব ঠাকুরেরই সাধক। সব ধর্মেরই সাধক। মমতার কথায়, সব ধর্মকেই আমি আমার নিজের ধর্ম বলে মনে করি। আর সবচেয়ে বড় ধর্ম মানবিক ধর্ম। যা কোনও বিকল্প নেই। মানবিকতার মৃত্যু নেই। মানবিকতারই আরেক নাম শান্তি।' তবে এদিন শীতলা মন্দিরে পুজোয় এসে একের পর এক মন্ত্র বলে যান, না দেখেই মমতা। তবে শীতলা পুজোর মন্ত্রটাও জানতে হবে, বলেন মমতা। এদিন শীতলা মন্দিরে এসে, তিনি বলেন, এখনও যুগ যুগ ধরে সেই ধারা চলে এসেছে। শীতলা পুজো মানে ঠান্ডা করে দেওয়া। মাথা ঠান্ডা করে দেওয়া। সেই জন্য এখনও যেখানে শীতলা পুজো হয়, সেখানে আগুন জ্বালানো হয় না। মা-বোনেরা পান্তা ভাত খান। নিয়ে হয় আলুর চপ।
আরও পড়ুন, 'কেকে-কে হত্যা করা হয়েছে, অপরাধ বোধে গান স্যালুট দিয়েছে সরকার', বিস্ফোরক দিলীপ