সংক্ষিপ্ত

  • রুবি মোড়ের বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই প্রায় দশটি ঝুপড়ি  
  •  অগ্নিকাণ্ডের জেরে গোটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে তীব্র উত্তেজনা 
  • স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ,দমকলও দেরিতে এসে পৌছায়  
  • অনুমান, সিলিন্ডার বিস্ফোরণেই এই বিধ্বংসী অগ্নিকান্ড ঘটেছে 

রুবি মোড়ের বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই প্রায় দশটি ঝুপড়ি।  অগ্নিকাণ্ডের জেরে গোটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে তীব্র উত্তেজনা । স্থানীয় বাসিন্দারা ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন। আতঙ্ক শুরু হয়ে যায়। দ্রুত খবর দেওয়া হয় দমকলে। কিন্তু তার মধ্য়ে বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই অধিকাংশ ঝুপড়ি। কিন্তু কী করে এই আগুন লাগল তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

আরও পড়ুন, অভিনব কায়দায় জাল নোট পাচারের চেষ্টা, সোয়েটারের ভিতর থেকে উদ্ধার তিন লক্ষ টাকা

 বুধবার গভীর রাতে রুবি মোড়ের কাছে ইএম বাইপাসের ধারে ঝিল পাড়ে বিধ্বংসী আগুন লাগে। এই ঘটনায় প্রায় দশটি ঝুপড়ি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দমকল দেরিতে আসায় আগুন নিমেশে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। অনেকে দাবি করেছেন, ঘটনাস্থলে পরপর কয়েকটি সিলিন্ডার বিস্ফোরণেই এই বিধ্বংসী অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে । শেষ অবধি দমকলের দু টি ইঞ্জিনের সাহায্যে প্রায় ৩০ মিনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন লাগার কারণ অবশ্য় এখনও স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। তবে মনে করা হচ্ছে শর্ট সার্কিট থেকেই এই অগ্নিকান্ড। পুড়ে ছাই হয়ে গেছে দশটি ঝুপড়ি। 

আরও পড়ুন, বাসের ভাড়া ন্যূনতম ৯ টাকা করার দাবি, ফের আন্দোলনে নামবে মালিকপক্ষ


পুলিশি সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বিধ্বংসী অগ্নিকান্ডে কেউ হতাহত হয়নি। তবে বারবারই বিধ্বংসী অগ্নিকান্ড ফিরে আসছে কলকাতার বুকে। উল্লেখ্য় কিছুদিন আগে, আগুন লেগেছিল, কাকুড়গাছির বহুতলে এবং কেষ্টপুর বিবেকমেলায়। বিবেকমেলায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমান অনেকটাই বেশি ছিল, ২০টিরও বেশি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছিল। তবে দুটি ক্ষেত্রেই দমকল দেরিতে এসে পৌছায়। আর ততক্ষনে পুড়ে ছাই অধিকাংশ দুটি জায়গাতেই।