সংক্ষিপ্ত
- প্রেমিকার বাড়িতে বিবাহিত ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ
- বেহালার রবীন্দ্রনগরে পুরোহিতের রহস্যমৃত্যু
- খুনের অভিযোগে সরব মৃতের পরিবার
বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও এক মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। সেই প্রেমিকার বাড়ি থেকেই উদ্ধার হল এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ। ঘটনাটি ঘটেছে বেহালার রবীন্দ্রনগর এলাকায়। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, আত্মহত্যা নয়, খুন করা হয়েছে সিদ্ধার্থ চট্টোপাধ্যায় (৪৮) নামে ওই ব্য়ক্তিকে।
সিদ্ধার্থবাবু পেশায় পুরোহিত ছিলেন। বেহালার সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দিরে পুজো করতেন তিনি। তাঁর পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বিবাহিত সিদ্ধার্থবাবুর দুই ছেলে রয়েছে। প্রথম পক্ষের স্ত্রী থাকলেও গত কয়েকবছর ধরেই সিদ্ধার্থবাবুর সঙ্গে রবীন্দ্র নগরের ত্রিকোণ পার্ক এলাকার এক মহিলার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মাঝেমধ্যেই সেই বাড়িতে গিয়ে থাকতেন সিদ্ধার্থবাবু। রবিবার রাতেও তিনি ওই বাড়িতে যান। সেখান থেকেই ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় তাঁর।
আরও পড়ুন- রাতে লুকিয়ে অন্য মহিলাকে ফোন স্বামীর, মেদিনীপুরে আত্মঘাতী স্ত্রী
আরও পড়ুন- ফোনে আলাপ, প্রেমিকার বাড়িতে প্রথমবার গিয়েই মরণাপন্ন যুবক
সিদ্ধার্থবাবু যে মহিলার বাড়িতে যেতেন, তাঁদের পরিবারের তরফেই মৃতের বাড়িতে খবর দেওয়া হয়। যদিও সিদ্ধার্থবাবুর প্রথম পক্ষের স্ত্রী এবং তাঁর আত্মীয়রা আত্মহত্যার তত্ত্ব মানতে নারাজ। তাঁদের অভিযোগ, সিদ্ধার্থবাবুকে খুন করা হয়েছে। মৃতের দেখে আঁচড়, কাটা দাগ রয়েছে বলেও দাবি তাঁদের।
অভিযোগ, সিদ্ধার্থবাবুর থেকে নিয়মিত টাকা দাবি করতেন ওই মহিলা। সিদ্ধার্থবাবু ওই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছিলেন বলেও তাঁর আত্মীয়দের দাবি। ঘটনার তদন্তে নেমেছে পর্ণশ্রী থানার পুলিশ।
বেহালা রাবীন্দ্রণগরে একটি বাড়ি থেকে একবেক্তির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার । ব্যক্তির নাম সিদ্ধার্থ ভট্টাচার্য্য। সিদ্ধার্ত বাবু বেহালা সিদ্ধেশ্বরী মন্দিরের পুরোহিত ছিলেন ,বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও আর এক মহিলার সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল। মাঝেমধ্যেই দ্বিতীয় সম্পর্কে যুক্ত মহিলার বাড়িতে গিয়ে থাকতেন।গত কাল রাতে সেই মহিলার বাড়ি থেকেই তার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। প্রথম স্ত্রী বক্তব্য বেশ কয়েক বছর ধরে এক মহিলার সাথে সম্পর্ক হয়। সেই মহিলা প্রচুর টাকা পয়সা নিত সিদ্ধাতোর কাছ থেকে। গতকালকের সেই টাকা পয়সা নেই হয়তো কোন ঝামেলা হয়েছে ,তারপরে তাকে মেরে ঝুলিয়ে দিয়েছে ওই মহিলা। থানায় অভিযোগ করা হয়েছে সিদ্ধার্থর পরিবার থেকে তদন্তে পর্ণশ্রী থানা পুলিশ।