সংক্ষিপ্ত
- বাংলায় আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী
- ৫ কেন্দ্রীয় নেতা জেলায় জেলায় ঘুরছেন
- দিল্লি ফিরে তাঁরা সেই রিপোর্টই দেবেন শীর্ষ নের্তৃত্বকে
- সেই অনুযায়ী ভোট-যুদ্ধ জয়ের প্ল্য়ান কষবেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নের্তৃত্ব
রাজ্যে ভোটের লড়াই-এ বাজিমাত করতে ইতিমধ্য়েই অবাঙালি ৫ নেতাকে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় নের্তৃত্ব। আর এবার ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই রাজ্য়ে আসছেন জেপি নাড্ডা। আর তার পরেই ফের আসার কথা অমিত শাহের। শাহোর সফর শেষ হলেই বাংলায় আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
আরও পড়ুন, 'অবিলম্বে রাজ্যপালের পদ থেকে সরানো হোক', ধনখড়ের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থার অনুরোধ কল্যাণের
আরও পড়ুন, বেড়িয়ে পড়ুন বড়ন্তি, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গার রইল হদিশ
প্ল্য়ান কষবেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নের্তৃত্ব
সূত্রে খবর, গোটা ডিসেম্বর মাস জুড়েই প্রতিবাদ-বিক্ষোভ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে বিজেপির তরফে। ৫ কেন্দ্রীয় নেতা জেলায় জেলায় ঘুরছেন। রাজ্যের সবদিকে দলীয় কর্মসূচি চালাতে ব্লকস্তেরের নেতা-কর্মীদের সঙ্ঘবন্ধ করা কাজ শুরু হয়েছে। স্থানীয় এই নের্তৃত্বের সঙ্গে ৫ কেন্দ্রীয় নেতা বৈঠকও করছেন। দিল্লি ফিরে তাঁরা সেই রিপোর্টই দেবেন শীর্ষ নের্তৃত্বকে। সেই অনুযায়ী ভোট-যুদ্ধ জয়ের প্ল্য়ান কষবেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নের্তৃত্ব।
আরও পড়ুন, শীতে কলকাতায় ঘোরার সেরা জায়গা, কমলালেবু খেতে খেতে বেড়িয়ে আসুন এই ঠিকানায়
পঞ্চপান্ডবের প্রত্য়েকেরই ঝুলিতে আছে ঐতিহাসিক জয়
অপরদিকে, বাংলার লড়াই এ যাদের উপর তাহলে ভরসা রাখছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নের্তৃত্ব, সেই পঞ্চপান্ডবের প্রত্য়েকেরই ঝুলিতে আছে ঐতিহাসিক জয়। এই ৫ স্তম্ভের মধ্য়ে সুনীল দেওধর এখন বিজেপি-র সর্বভারতীয় সম্পাদক। দুষ্মন্ত গৌতম ছত্তীসগঢ়ের পর্যবেক্ষক দুষ্মন্ত মধ্যপ্রদেশে বিজেপি-র সাফল্য়ে বড় ভূমিকা নিয়েছেন। বিনোদ তাওড়ে মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তথা বর্তমানে বিজেপির সর্বভারতীয় সম্পাদক। ওদিকে উত্তরপ্রদেশ থেকে ২০১৪ এবং ২০১৯ পরপর দুবার লোকসভা নির্বাচনে বিজয়ী এবং বর্তমানে উত্তরপ্রদেশের সর্বভারতীয় সম্পাদক হলেন হরিশ দ্বিবেদী। এবং পঞ্চম স্তম্ভ বলতে গেলে ২০১৮ ও ১৯ এ পরপর দুবার লোকসভা নির্বাচনে তিনিও বিজয়ী। জন্ম থেকে রাজনীতিতে দক্ষ সেই পঞ্চমতম পান্ডবের নাম বিনোদ সোনকর। যিনি সদ্য ত্রিপুরার পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পেয়েছেন।
আরও পড়ুন, 'ইশকওয়ালা ফুড', শীতে মুড বদলাতে এখনই বেরিয়ে পড়ুন, রইল কলকাতার সেরা রেস্তোরার হদিশ