সংক্ষিপ্ত
- বিধানসভায় এসেও ঢুকতে পারলেন না তৃণমূলের বিধায়ক
- প্রবেশের দরজা থেকেই দিতে হল উল্টে পথে হাঁটা
- বিধানসভায় ঢোকার মুখেই শুরু হয়েছিল অ্য়ান্টিজেন টেস্ট
- সেখানেই রিপোর্ট পজিটিভ আসে জলঙ্গির বিধায়কের
বিধানসভায় এসেও ঢুকতে পারলেন না তৃণমূলের বিধায়ক। দোর থেকেই দিতে হল উল্টে পথে হাঁটা। রাজ্য়ের করোনা আবহে বিধানসভায় ঢোকার মুখেই শুরু হয়েছিল অ্য়ান্টিজেন টেস্ট। সেখানেই রিপোর্ট পজিটিভ আসে জলঙ্গির বিধায়ক আবদুর রেজ্জাকের। ফলে শেষ মুহূর্তে আর অধিবেশনে যোগ দিতে পারেননি তিনি।
পিসির রাজত্বে ভাইপোর কীসের ভয়,কঙ্গনা প্রসঙ্গে মহুয়াকে পাল্টা বাবুলের
রাজ্য়ের করোনা পরিস্থিতিতে এদিন মাত্র ৪৬ মিনিটেই শেষ হয়ে যায় বিধানসভার অধিবেশেন। নিয়মরক্ষার অধিবেশনে প্রবেশের অনুমতি ছিল না সাংবাদিকদেরও। কেবল শোকপ্রস্তাব ও কয়েকটি সরকারি রিপোর্ট পেশের পরই শেষ হয় এদিনের অধিবেশন পর্ব। যেখানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন মিনিট পনেরো। সবমিলিয়ে, প্রায় ১৫০ জন বিধায়ক, মন্ত্রী হাজির ছিলেন এদিনের অধিবেশনে।
বিশ্বভারতী পাঁচিল ভাঙা কাণ্ডে অস্বস্তিতে রাজ্য়, হলফনামা তলব কলকাতা হাইকোর্টের.
জানা গিয়েছে, এদিনের বিধানসভায় যোগ দিতে সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় অ্যান্টিজেন টেস্ট। সব মিলিয়ে ১৯৫ জনের পরীক্ষা করা হয়। যার মধ্যে বিধায়ক আবদুর রেজ্জাক-সহ আরও দু-জনের টেস্ট পজিটিভ আসে। গাড়ির চালকের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ হওয়ায় আসেননি বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী। হাজির হননি শুভেন্দু অধিকারী, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো নেতা। এমনকী সুব্রত মুখোপাধ্যায় ও শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বিধানসভায় এলেও কিছুক্ষণের মধ্য়েই বেরিয়ে যান।
'রাজ্য়ে দুর্গাপুজোয় নাইট কারফিউ', হোয়াটসঅ্যাপ ছড়ালেই 'হাজতবাস'
বুধবার বিধানসভায় পেশ করা সরকারি রিপোর্টের উপর আলোচনার আবেদন জানান কংগ্রেস পরিষদীয় নেতা আবদুল মান্নান। যদিও তা খারিজ হয়ে যায়। এমনকী হয়নি প্রশ্নোত্তর পর্বও। এদিকে অধিবেশনের হেমতাবাদের বিধায়ক দেবেন্দ্রনাথ রায়ের মৃত্যুর তদন্ত ও রাজ্যে নারী সুরক্ষার দাবি তুলে বিক্ষোভ দেখান বিজেপির লোকজন।
"