সংক্ষিপ্ত

  • বাজারে দেদার বিক্রি বেড়েছে চিনা মাস্কের 
  • এর পাশাপাশিই এন-৯৫ মাস্কেরও চাহিদা তুঙ্গে
  • যেই মাস্কের দাম ছিল ৩০ টাকা বর্তমানে তার দাম বেড়ে হয়েছে ৬০-৭০ টাকা
  • গত দুদিনে মাস্কের বিক্রি ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে

করোনা ভাইরাস। নামটা শুনলেই প্রত্যেকেই যেন আতঙ্কিত। করোনা আতঙ্কে ইতিমধ্যেই ভয়ে কাঁপছে চিন।  শুধু চিন নয়, চিনের পাশাপাশি একের পর এক শহরে মুহূর্তের মধ্যে প্রবেশ করছে এই ভাইরাস।  একজনের থেকে আরেকজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস।  মানুষের নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের সঙ্গেই ছড়িয়ে যাচ্ছে এই রোগের জীবানু। কোনওভাবেই আটকানো যাচ্ছে না এই ভাইরাসকে। নোবেলা করোনা প্রকৃতির এই করোনা ভাইরাস। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এটি আসলে ফ্ল্যাবিও ভাইরাস, যা খুব দ্রুত ছড়িয়ে যাচ্ছে।  হু হু করে বাড়ছে মৃত্যু সংখ্যা। সারা বিশ্বে জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে এই ভাইরাস।  করোনা ভাইরাস আটকাতে মাস্ক ব্যবহার মাস্ট। তবে যে কোনও মাস্ক নয়। সঠিক মাস্ক  ব্যবহারের বিশেষ কিছু পদ্ধতি রয়েছে যেগুলি মেনে চলা অবশ্যই দরকার।তা না মানলেই শরীরে যে কোনও মুহূর্তে প্রবেশ করতে পারে এই করোনা ভাইরাস।

আরও পড়ুন-করোনা আতঙ্কে জেরবার বিশ্ববাসী, জেনে নিন মাস্ক ব্যবহারের ডু'স অ্যান্ড ডোন্টস...  

 ইতিমধ্যেই করোনা আতঙ্কে জেরবার বিশ্ববাসী । মাস্ক যেন সকলের মুখে। রাস্তা তো দূর ঘরের ব্যালকনিতে দাঁড়ালেও যেন মাস্কেই ভরসা। কিন্তু  এই মাস্ক বিক্রি যেন কয়েকদিনের মধ্যে দ্বিগুণ বেড়েছে।  বিক্তি যেমন বেড়েছ তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে তার দামও।  আগে যেই মাস্কের দাম ছিল ৩০ টাকা বর্তমানে তার দাম বেড়ে হয়েছে ৬০-৭০ টাকা। আর দামী যেই মাস্কের দাম ছিল ১১০ টাকা সেই মাস্কের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১০-২৫০ টাকা।

আরও পড়ুন-ক্রমশ বাড়ছে করোনা আতঙ্ক, বড়সড় পদক্ষেপ নিল 'গুগল'...

ছোট থেকে বড় সকলের মুখে মাস্ক। মারণ রোগের হাত থেকে বাঁচতে যতটা সম্ভব মানুষ নিজেকে সরিয়ে রাখছে। আর তার জন্য যা যা করণীয় তার সবটাই করছে প্রত্যেকে।  বাজারে দেদার বিক্রি বেড়েছে চিনা মাস্কের। এর পাশাপাশিই এন-৯৫ মাস্কেরও চাহিদা তুঙ্গে। বড় দোকানগুলিতে যেখানে গড়ে ২০-৩০ টা করে মাস্ক বিক্রি হতো সেই সংখ্যাটা এক লাফে ১০০ ছাড়িয়েছে। এমনকী গত দুদিনে তা ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। যার ফলে ঘাটতি দেখা দিচ্ছে মাস্কে। দুম করে মাস্কের চাহিদা বাড়ায় মূল্যবৃদ্ধিও বেড়েছে। প্রতিটি ছোট কিংবা বড় দোকানেই এই মাস্ক পাওয়া যাচ্ছে।