সংক্ষিপ্ত
- করোনা ভাইরাসের আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশই যেন বাড়ছে
- এতদিন পর্যন্ত ভারতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩১
- নতুন করে ভারতে আরও ৩ জনের শরীরে মিলল এই ভাইরাস
- লাদাখের দুই ব্যক্তি এবং তামিলনাডুর এক ব্যক্তির শরীরে মিলেছে এই করোনা ভাইরাস
করোনা ভাইরাসের আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশই যেন বাড়ছে। সারা বিশ্ব জুড়ে দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে এই করোনা ভাইরাস। মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস। ভারতেও হানা দিয়েছে এই মারণ ভাইরাস। এর আগে এতদিন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩১ । যা বেড়ে দাঁড়াল ৩৪। নতুন করে আরও ৩ জনের শরীরে মিলল এই ভাইরাস। আবারও এই নিয়ে উদ্বেগ শুরু হয়েছে সকলের মধ্যে।
আরও পড়ুন-ফোন করলেই করোনা সচেতনতা, রিং এর বদলে শোনা যাচ্ছে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সতর্কবার্তা...
লাদাখের দুই ব্যক্তির শরীরে মিলেছে এই করোনা ভাইরাস। এবং তামিলনাডুর এক ব্যক্তি শরীরে মিলেছে এই ভাইরাস। সম্প্রতি তারা ইরানে গিয়েছিলেন। তামিলনাডুর ওই ব্যক্তিও ওমান থেকে ফিরেছেন।করোনা ভাইরাসের নামটা শুনলেই প্রত্যেকেই যেন আতঙ্কিত। যত দিন যাচ্ছে মহামারির আকার ধারণ করছে এই রোগ। যার জেরে জেরবার প্রশাসন। করোনা আতঙ্কে ইতিমধ্যেই ভয়ে কাঁপছে চিন। শুধু চিন নয়, চিনের পাশাপাশি ভারত সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মুহূর্তের মধ্যে প্রবেশ করছে এই ভাইরাস। একজনের থেকে আরেকজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস। মানুষের নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের সঙ্গেই ছড়িয়ে যাচ্ছে এই রোগের জীবানু। কোনওভাবেই আটকানো যাচ্ছে না এই ভাইরাসকে। নোবেলা করোনা প্রকৃতির এই করোনা ভাইরাস। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এটি আসলে ফ্ল্যাবিও ভাইরাস, যা খুব দ্রুত ছড়িয়ে যাচ্ছে। হু হু করে বাড়ছে মৃত্যু সংখ্যা। সার্সের মতোই ভয়ঙ্কর এই ভাইরাস ।
আরও পড়ুন-এমন কিছু খাবার রয়েছে যা খেলে কাছেও ঘেষবে না করোনা ভাইরাস, রইল তালিকা...
ইতিমধ্যেই করোনা আতঙ্কে জেরবার বিশ্ববাসী । মাস্ক উঠেছে সকলের মুখে। রাস্তা তো দূর ঘরের ব্যালকনিতে দাঁড়ালেও যেন মাস্কেই ভরসা। কিন্তু এই মাস্ক বিক্রি যেন কয়েকদিনের মধ্যে দ্বিগুণ বেড়েছে। বিক্তি যেমন বেড়েছ তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে তার দামও। আগে যেই মাস্কের দাম ছিল ৩০ টাকা বর্তমানে তার দাম বেড়ে হয়েছে ৬০-৭০ টাকা। আর দামী যেই মাস্কের দাম ছিল ১১০ টাকা সেই মাস্কের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১০-২৮০ টাকা। এবার এই মাস্কের কালোবাজারি রুখতে কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে কলকাতা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। যা নিয়েও সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়েছে সাধারণ মানুষকে।