সংক্ষিপ্ত
এই সময় মেনে চলুন এই কয়টি বিশেষ জিনিস। গর্ভাবস্থায় মনে রাখতে হবে এই কয়টি টিপস, তবেই সুস্থ থাকেব মা ও বাচ্চা।
গর্ভাবস্থা প্রতিটি মেয়ের জন্য সুন্দর এক মুহূর্ত। এই ৯ মাস মায়ের গর্ভে একটু একটু করে বেড়ে ওঠে সন্তান। এই সময় মেনে চলুন এই কয়টি বিশেষ জিনিস। গর্ভাস্থায় মনে রাখতে হবে এই কয়টি টিপস, তবেই সুস্থ থাকেব মা ও বাচ্চা।
বারে বারে কফি ও চা পান করবেন না। এতে সমস্যা তৈরি হতে পারে। বারে বারে কফি বা চা পান করা আপনার ও বাচ্চার স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভালো নয়। এতে ডিহাইড্রেশনর সমস্যা হতে পারে। তাই থাকুন সতর্ক।
খাবার খাওয়ার ব্যাপারে হিসেব করবেন না। এই সময় মাকে তাঁর নিজের ও বাচ্চা দুজনের জন্য খাবার খেতে হয়। তাই ডায়েটের কথা ভুলে যান। রোজ পুষ্টিকর খাবার খান। সঠিক খাবার খেলে বাচ্চার গ্রোথ সহজে হবে।
স্ট্রেচ মার্কের সমস্যা দেখা যেতে পারে। তাই পেটে তেল বা ক্রিম মাখতে পারেন। ৫ মাসের পর থেকে পেট বড় হতে থাকে। এই কারণে দেখা যায় স্ট্রেচ মার্কের সমস্যা। তাই এই কাজ করলে মিলবে উপকার।
এই সময় চুলে রং না করাই ভালো। এতে নানা রকম কেমিক্যাল তাকে। যার থেকে সমস্যা তৈরি হতে পারে। গর্ভস্থ বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে। তাই থাকুন সতর্ক। এই সময় যতটা পারবেন কম কেমিক্যাল ব্যবহার করুন।
যে কোনও প্রসাধনী ব্যবহার করবেন না। এমন প্রসাধনী ব্যবহার করুন যা আপনার জন্য নিরাপদ। জেনে নিন কোন ধরনের পণ্য উপকারী। তা ছাড়া অন্য পণ্য ব্যবহার করবেন না।
নিয়মিত ১০ থেকে ১২ গ্লাস করে জল পান করুন। এতে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা থেকে মিলবে মুক্তি। অনেকে এই সময় ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় ভোগেন। তাই পর্যাপ্ত জলের প্রয়োজন।
এই সময় সঠিক সময় খাবার খান। খাবার সময়ের দিকে খেয়াল রাখুন। সঠিক সময় খাবার খেলে তা হজম হবে। তা না হলে সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস।
গর্ভাবস্থায় যৌনতা অনেকে মতে বিপদজ্জনক। এই প্রসঙ্গে ডাক্তারি পরামর্শ নিন। এই নিয়ে অনেকের মনে অনেত রকম ধারণা আছে। তাই সুস্থ বাচ্চার জন্ম দিতে চাইলে ডাক্তারি পরামর্শ মেনে চলুন। সঙ্গে গর্ভাস্থায় মনে রাখতে হবে এই কয়টি টিপস, তবেই সুস্থ থাকেব মা ও বাচ্চা দুজন।
আরও পড়ুন
দাম্পত্য জীবনে ভালোবাসা ও যত্ন বজায় রাখতে পুরুষদের এভাবে সঙ্গীকে সাহায্য করা উচিত
সাবান নাকি বডিওয়াশ, জেনে নিন কোনটা আপনার ত্বকের জন্য সবথেকে ভালো