সংক্ষিপ্ত
শরীরের বাইরের সমস্যা হলে সমাধানটা যতটাই সোজা কিন্তু শরীরের ভিতরের সমস্যা হলে তা সমাধান করাটা বেশ কিছুটা হলেও কঠিন। তবে শরীরের ভিতরের সমস্যা খুব বেশিদিন জিঁইয়ে রাখা সম্ভব নয়। তেমনই মুখের ভিতরে কোনও কিছু হলে তা বেশিদিন ফেলে রাখা উচিত নয়। তেমনই মুখের আলসার একটি রোগ, যা সাধারণ ঘা ভেবে অনেকেই এড়িয়ে যান। আলসার থেকে মুক্তি পেতে ঘরোয়া কিছু অব্যর্থ টোটকাতেই মুক্তি পাবেন মুখের আলসার থেকে।
শরীরের বাইরের সমস্যা হলে সমাধানটা যতটাই সোজা কিন্তু শরীরের ভিতরের সমস্যা হলে তা সমাধান করাটা বেশ কিছুটা হলেও কঠিন। তবে শরীরের ভিতরের সমস্যা খুব বেশিদিন জিঁইয়ে রাখা সম্ভব নয়। তেমনই মুখের ভিতরে কোনও কিছু হলে তা বেশিদিন ফেলে রাখা উচিত নয়। তেমনই মুখের আলসার একটি রোগ, যা সাধারণ ঘা ভেবে অনেকেই এড়িয়ে যান। আবার অনেকেই মনে করেন এটা কয়েকদিনের মধ্যেই কমে যাবে। যেমন খুব জোরে কামড় খেলে কিংবা ঠান্ডা লাগলে সেখান থেকেও আলসার হয়। মুখের ভিতর আলসারের সমস্যা থেকে শরীরে বাঁধতে পারে জটিল রোগ। আলসার হলে খেতে, কথা বলতে প্রচন্ড অসুবিধা হয় তেমনি ব্যথাতেই খুবই কষ্ট হয়। আলসার আবার বড় হয়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ খেতে হয়,তা না হলে সমস্যা, তবে এই আলসার থেকে মুক্তি পেতেঘরোয়া কিছু অব্যর্থ টোটকাতেই মুক্তি পাবেন মুখের আলসার থেকে।
বেকিং সোডা এমনই একটি উপাদান, যা রান্নাঘরের কাজেই শুধু নয়, আরও বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। বেকিং সোডা পিএইচ ব্যালেন্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে তাই আলসার হলে বেকিং সোডা ব্যবহারে জ্বালাভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। হাফ কাপ জলে ১ চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে নিয়ে কুলকুচি করলে আলসার কমে যায়।
রান্না করা থেকে রূপচর্চায় নারকেল তেলের জুড়ি মেলা বার। নারকেল তেলে অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল গুণ রয়েছে যা ব্যাকটেরিয়া দূর করে। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি ইনফ্লেমটরি উপাদান জ্বালাভাব দূর করে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। তবে মুখের আলসার সারাতে যে নারকেল তেল ব্যবহার করা যায়. তা কি জানতেন। মুখের ভিতর আলসার হলে এক-দু ফোঁটা নারকেল তেল লাগিয়ে রাখলে তা অনেকটাই কমে যায়
মধু যেন অনেক রোগেরই মহৌষধ। মধুর মধ্যে অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল উপাদান রয়েছে যা জ্বালাভাব ও লালচে ভাব কমায়। নারকেল তেলের মতোঅ মধুও মুখের আলসারের জন্য ভীষণ কার্যকরী। মুখের যেই জায়গায় আলসার হয়েছে সেখানে নিয়ম করে কয়েক ফোঁটা মধু লাগালে মুখের আলসার থেকে রক্ষা করা যায়।
সারানোর জন্য অন্যতম ঘরোয়া পদ্ধতি হল নুন। হালকা গরম জলের মধ্যে সামান্য নুন দিয়ে গার্গল করতে আলসার শুকিয়ে যায়। এবং ব্যথাও খানিকটা কমে। তবে নিয়ম করে আলসার থেকে মুক্তি পেতে এই টোটকা গুলি কাজে লাগাতে পারেন।
মুখে আলসার হলে এলাচের গুড়োর সঙ্গে মিছরির গুড়ো মিশিয়ে গাঢ় পেস্ট তৈরি করে ঘায়ের উপর লাগিয়ে নিন, আলসার কমাতে উপকার পাবেন।
অ্যালুম পাউডারের মধ্যে অ্যাস্ট্রিনজেন্ট থাকে যা আলসার শুকোতে সাহায্য করে। সামান্য জলের মধ্যে অ্যালুম পাউডার মিশিয়ে নিয়ে আসলারে লাগিয়ে রাখতে হবে। তারপর কয়েক মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।