সংক্ষিপ্ত
- অনলাইনের মধ্যে প্রতারণার শিকার হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষ
- জালিয়াতির ক্ষেত্রেও নতুন পথ অবলম্বন করেছে আততায়ীরা
- হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহারকারীদের কিউআর কোড স্ক্যান করেই টাকা সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
- হোয়াটস অ্যাপের মাধ্যমেও এই ধরনের জালিয়াতি শিকারও হতে পারেন আপনি
বেশ কয়েকদিন ধরে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির ঘটনা একের পর এক উঠে আসছে। এটিএম জালিয়াতির দুর্ভোগে পড়েছিলেন হাজারো হাজারো মানুষ। বাড়িতে বসেই আততায়ীরা লুট করে নিচ্ছেন হাজার হাজার টাকা। কিন্তু বিপদ এখনও কাটেনি। এতদিন ধরে হাজার হাজার টাকা নিয়ে গ্রাহকদের বোকা বানিয়েছে দুষ্কৃতিরা। অনলাইনের মধ্যে প্রতারণার শিকার হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষ।
আরও পড়ুন-নতুন বছর শুরু হওয়ার আগেই এই অভ্যেসগুলি ত্যাগ করুন, না হলেই বড় বিপদ...
বিভিন্ন ব্যাঙ্ক কতৃপক্ষ গ্রাহকদের সর্তক করার জন্য বিশেষ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। যেখানে কার্ড বদলানোর পাশাপাশি , যেখানে সেখানে ফোন চার্জ না দেওয়া, ইত্যাদি। জালিয়াতির ক্ষেত্রেও নতুন পথ অবলম্বন করেছে আততায়ীরা। হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহার আমরা প্রত্যেকেই করে থাকি। আর তাতেও বিপদ ঘনিয়ে আসছে।
আরও পড়ুন-কম্বল থাকবে নতুনের মতো, মেনে চলুন সহজ টিপসগুলি...
হোয়াটস অ্যাপ এবং অনলাইন অ্যাপ ব্যবহারকারীদের কিউআর কোড স্ক্যান করেই টাকা সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। যারা অনলাইনে ব্যবসা করছেন তারা কিন্তু এখনই সাবধান হোন। কারণ অনলাইনের মধ্যে এই ধরনের জালিয়াতি বেশি হচ্ছে। আপনার হোয়াটস অ্যাপের মাধ্যমে একটা কিউ আর কোড পাঠিয়ে আপনাকে স্ক্যান করতে বলল, আর আপনি স্ক্যান করলেই টাকাটা পেয়ে যাবেন। কিন্তু সেটাই হয়তো উল্টো হল। কিউ আর কোডের মাধ্যমে আপনার ব্যাঙ্কের যাবতীয় তথ্য তারা তুলে নেবে আপনার অজান্তেই। যারা টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে অনলাইন অ্যাপ, ফোন পে, পেটিএম বা যে কোনও ইউ পিআই পদ্ধতি ব্যবহার করেন তারা অবশ্যই সর্তক থাকুন। হোয়াটস অ্যাপের মাধ্যমেও এই ধরনের জালিয়াতি শিকারও হতে পারেন আপনি।