সংক্ষিপ্ত
১৯৯৪ সালে রাষ্ট্রপতি বিল ক্লিনটন একটি আইন পাস করেছিলেন। সেই আইন অনুসারে প্রতি বছর জুলাই মাসের চতুর্থ রবিবার পালিত হবে National Parent’s Day। দিনটি ফাদার্স ডে ও মাদার্স ডে-র মতো। কংগ্রেসের রেজোলিউশনে, এটি উল্লেখ করা হয়েছে যে পিতামাতা দিবস, সন্তান লালন-পালনে পিতামাতার ভূমিকাকে স্বীকৃতি, উত্থান ও সমর্থন করার জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
রাত পোহালেই ন্যাশনাল পেরেন্টস ডে। প্রতিটি বাচ্চার বড় হওয়ার পিছনে, তার সাফল্যের পিছনে মা-বাবার ভূমিকা থাকে বিস্তর। মা বাবার প্রচেষ্টা ছাড়া সফল হওয়া কঠিন। আজ সেই মা-বাবাকেই সম্মান জানানোর দিন। বছরের এই একটি দিন নির্দিষ্ট করা হয়েছে অভিভাবকদের জন্য। ২৪ জুলাই পালিত হবে National Parent’s Day।
১৯৯৪ সালে রাষ্ট্রপতি বিল ক্লিনটন একটি আইন পাস করেছিলেন। সেই আইন অনুসারে প্রতি বছর জুলাই মাসের চতুর্থ রবিবার পালিত হবে National Parent’s Day। দিনটি ফাদার্স ডে ও মাদার্স ডে-র মতো। কংগ্রেসের রেজোলিউশনে, এটি উল্লেখ করা হয়েছে যে পিতামাতা দিবসের কথা। সন্তান লালন-পালনে পিতামাতার ভূমিকাকে স্বীকৃতি, উত্থান ও সমর্থন করার জন্য দিনটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
প্রতি বছর এই দিনে, আমেরিকারনরা পিতামাতাকে স্বীকৃতি দেয় ও শিশুদের লালন পালনে উদযাপন করে এবং একটি শক্তিশালী ও স্থিতিশীল সমাজ গঠনে নির্দেশিকা প্রদান করে ও পিতামাতার ভূমিকাকে সমর্থন করে। এই দিন বাবা-মাকে শুভেচ্ছা জানান। লিখতে পারেন কয়েকটি বিশেষ উক্তি।
‘দিন শেষ, মূলত বাচ্চাদের সাফল্যের সবচেয়ে অপ্রতিরোধ্য চাবি হল পিতা-মাতার গঠনমূলক সম্পৃক্ততা।’ জেন ডি হাল।
‘আমরা নিজেরাই বাবা-মাতে পরিণত হওয়া অবধি মা বাবার ভালোবাসা জানি না।’– হেনরি ওয়ার্ড বিচার।
‘আমি বিবেচনা করি- একজন মা বা বাবা অবস্থান তার বা তার বাচ্চাদের জন্য কোনও পথ বা বিকল্প উপস্থাপন করা।’ ডেভি সোল।
এই বিশেষ দিনে মা বাবার প্রতি শ্রদ্ধা জানাত এই সকল বিশেষ উক্তি তাঁকে পাঠাতে পারে। মেসেজে সকাল সকাল শুভেচ্ছা জানা। এই সকল বিশেষ ব্যক্তির উক্তি ছাড়াও নিজের মনের কথা প্রকাশ করতে পারেন। তবে, খেয়াল রাখবেন বার্তায় যেন থাকে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা।
গোটা জুলাই মাস জুড়ে রয়েছে একাধিক দিবস। Flag Adoption Day বা জাতীয় পতাকা গ্রহণ দিবস। ২২ জুলাই দিনটি পতাকা গ্রহণ দিবস হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে এই দিনে গণ পরিষদের বৈঠকের সময় জাতীয় পতাকা গৃহীত হয়েছিল। তার আগের দিন ছিল জাঙ্ক ফুড দিবস। স্বাস্থ্যকর খাবেরর গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করতেই পালিত হয় দিনটি। এই দিন বিভিন্ন রেস্তোরাঁ সকল খাবারের ওপর বিশেষ ছাড় দিয়ে থাকে। আজকের এই দিনটি পালিত হয় সারা দেশ জুড়ে। দিনটি সকলে অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে পালন করে থাকেন।
আরও পড়ুন- অদ্ভুত দেখতে এই সবজিটি নিয়ন্ত্রণ করে হৃদরোগ, পেটের জন্যও অত্যন্ত উপকারী
আরও পড়ুন- অতিরিক্ত যৌনতৃপ্তি বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে সঙ্গমের পথে, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা
আরও পড়ুন- যৌবনের রূপ ধরে রাখতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই কয়টি বিশেষ জিনিস, জেনে নিন কী কী