সংক্ষিপ্ত
এইভাবে থাকলে তড়তড়িয়ে নামবে ব্লাড সুগার লেভেল! ডায়াবিটিকদের একমাত্র ওষুধ কী জানেন?
বিশ্বে ডায়াবেটিস মহামারী আকার ধারণ করেছে। এটি একটি জীবনযাত্রার রোগ যা আপনি আরও ভাল জীবনযাত্রার সাথে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। কারণ এই রোগ পুরোপুরি নির্মূল করা সম্ভব নয়। রোগীকে তার ডায়েটের সাথে এই কয়েকটি জিনিসের খুব যত্ন নেওয়া উচিত। আসুন জেনে নেওয়া যাক ব্লাড সুগারের বাড়তি নিয়ন্ত্রণে একজন ডায়াবেটিক রোগীর কী কী যত্ন নেওয়া উচিত?
প্রতিদিন ব্যায়াম করুন: নিজেকে ফিট রাখতে প্রতিদিন ব্যায়াম করা উচিত। এটি কেবল আপনার রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করবে না তবে স্থূলতাও হ্রাস করবে। তাই নিয়মিত ৪০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যায়াম করুন। দিনে ২০ মিনিটের জন্য প্রাণায়ামও করা উচিত। অনুশীলন রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং শরীরের প্রতিটি কোষে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ করে যা লিভারের ডিটক্সের দিকে পরিচালিত করে এবং ইনসুলিনের সঠিক নিঃসরণে সহায়তা করে।
দেরি করে খাবেন না: আপনি যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান এবং আপনাকে চিরকাল সুস্থ রাখতে চান, তাহলে রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খেয়ে নিন। রাতের খাবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে সেরে নিন। সুগারের মাত্রা ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর সবচেয়ে সহজ উপায় হলো খাবার। সূর্যাস্তের আগে রাতের খাবার খাওয়া সবচেয়ে ভাল বিকল্প। তবে আপনার কাজের শিডিউল যদি ব্যস্ত থাকে, তাহলে অন্তত রাত ৮টা পর্যন্ত রাতের খাবার সেরে নেওয়া উচিত।
খাওয়ার পরপরই ঘুমাতে যাবেন না: যাদের সুগার লেভেল বেশি তাদের দিনের বেলা ঘুমানো উচিত নয়। এটি শরীরে কফ দোষ বাড়ায় যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় এবং তাই খাওয়ার পরে অবিলম্বে ঘুমায় না। রাতের খাবারের পরে ৩ ঘন্টা ঘুমানোর পরামর্শ দেওয়া হয়, তাই সূর্যাস্তের আগে রাতের খাবার খাওয়া সেরা বিকল্প।