সংক্ষিপ্ত

লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধিতে সহায়ক ফোলেট পালং শাকে অনেকটা পরিমাণে উপস্থিত থাকে। তাই অ্যানিমিয়ার ঝুঁকি কমাতে নিয়মিত পাতে রাখুন পালং শাক।

নানান পুষ্টিগুণে ভরপুর এই পালং শাকে রয়েছে নানান গুণ। সারা বছরই বাজারে পালং শাক পাওয়া যায়। যাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম তারা প্রতিদিন পাতে রাখুন পালং শাক। পালং শাকের কচি পাতা যেন পুষ্টিকর উপাদানের সম্ভার। পালং শাকের মধ্যে ভিটামিন এ, সি, কে১, ফোলিক অ্যাসিড, আয়রন ও ক্যালশিয়াম থাকে। পালং শাক খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায়, তা প্রায় কম বেশি সকলেরই জানা। যাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম তারা প্রতিদিন পাতে রাখুন পালং শাক। লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধিতে সহায়ক ফোলেট পালং শাকে অনেকটা পরিমাণে উপস্থিত থাকে। তাই অ্যানিমিয়ার ঝুঁকি কমাতে নিয়মিত পাতে রাখুন পালং শাক।

বাজারে গিয়ে বিভিন্ন রকমের শাক- সব্জি, মরশুমি ফল দেখলেই যেন মনটা কেমন ভাল হয়ে যায়। সেই শীতকালীন সব্জির মধ্যে অন্যতম হল পালং শাক। নানান পুষ্টিগুণে ভরপুর এই পালং শাকে রয়েছে নানান গুণ। তবে শুধু শীতকালে নয়, বরং বছরের প্রায় সময়েই এই পালং পাওয়া যায়। তবে শীতকালের সবুজ সতেজ কচি পাতা যেন পুষ্টিকর উপাদানের সম্ভার। পালং শাকের মধ্যে ভিটামিন এ, সি, কে১, ফোলিক অ্যাসিড, আয়রন ও ক্যালশিয়াম থাকে। পালং শাক ক্যান্সার রোধ করতে সাহায্য করে। পালং শাকে এমজিডিজি ও এসকিউডিজির মতো যৌগ থাকে, যা ক্যান্সার বৃদ্ধির গতিকে আটকে দেয়। সমীক্ষায় দেখা গেছে, টিউমারের আকৃতি কম করতে এই যৌগ সাহায্য করে থাকে। আবার পুরুষদের প্রস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনাকেও অনেকটা কমিয়ে দেয় পালং শাকে। এছাড়াও পালং শাকে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার মোকাবিলা থেকে ব্রেস্ট ক্যান্সার থেকেও রক্ষা করে।

 

 

পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রেট থাকে, যা রক্তচাপের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং হৃদরোগ থেকে রক্ষা করে। যারা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য পালং শাক ভীষণ উপকারি। পালং শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে ও সোডিয়াম থাকে কম পরিমাণে। তাই উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের পালং শাক খাওয়া উপকারি। বিশেষজ্ঞরা বলেন পালং শাক খেলে রক্তচাপের স্তর কমতে থাকে,এবং হৃদযন্ত্র ভাল থাকে। সর্দি-কাশির সমস্যায় কম-বেশি সকলেই ভুগে থাকেন। এই সময়টাতে বেশি করে পালং শাক খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ পালং শাক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বিটা ক্যারোটিনের পাশাপাশি সমস্ত ধরনের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে পালং শাকে। এছাড়া ভিটামিন সি- থাকায় সংক্রমণ মোকাবিলায় শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। যাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম তারা প্রতিদিন পাতে রাখুন পালং শাক। লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধিতে সহায়ক ফোলেট পালং শাকে অনেকটা পরিমাণে উপস্থিত থাকে।