সংক্ষিপ্ত
শীতে কীভাবে সুন্দর ঠোঁট ধরে রাখা যায় অনেকেরি চিন্তা। বারে বারে ক্রিম লাগানো তো রুরের কথা, শুকনো চামরা ছিঁড়ে বেজায় যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়ায় তা। আর তাই এবার কয়েকটি বিষয় নজর না রাখলেই নয়।
শীত (Winter Tips) মানেই ত্বকের অবস্থা খারাপ, অধিকাংশেরই ঠোঁটের (Lip Care) চামরা উঠে তা বিকট আকার ধারণ করে, কেউ আবার দাঁতে করে তা ছিঁড়ে রক্তও বার করে ফেলেন। এমন অবস্থায় শীতে কীভাবে সুন্দর ঠোঁট ধরে রাখা যায় অনেকেরি চিন্তা। বারে বারে ক্রিম লাগানো তো রুরের কথা, শুকনো চামরা ছিঁড়ে বেজায় যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়ায় তা। আর তাই এবার কয়েকটি বিষয় নজর না রাখলেই নয়।
ঠোঁট (Lip care) নিয়ে অনেকেই খুঁত খুঁত করে থাকেন। নরম গোলাপী (Pink Lip) ঠোঁটের স্বপ্নও দেখেন অনেকে। কিন্তু বাস্তবে সে স্বাদ অনেকেরই মেটেনা। কারণ, ঠোঁটের রঙ (Lip Colour) নির্ভর করে অনেকগুলো বিষয়ের ওপর। জন্মগত রঙের কারমে হতে পারে, জীবন যাপনের ধরনের ফলে হতে পারে। তাই এই নিয়ে হাজারো দুঃখের পর যারা পথ খুঁজে পেলেন না তাদেরই জন্য রইল এবার অনবদ্য ৬টি টোটকা।
জেনে নিন কী উপায় নিজের ঠোঁটের রঙ মনের মতন করে তুলবেনঃ
১, প্রতিদিন এক চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে ফেলুন। তারপর এটি আধ ঘন্টার জন্য রেখে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ফল মিলবে তারাতারি।
২. ভালো কোনও সংস্থার গ্লিসারিন কিনে নিন। রাতে শুতে যাওয়ার আগে তা তুলোয় করে ঠোঁটে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। দেখবেন ঠোঁট নরম হয়ে গেছে।
৩. দিনে অন্তত দু থেকে তিন বার শশার রস ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন। এতে ঠোঁটের কালচেভাব কেটে যাবে অনেকখানি।
৪. সপ্তাহে অন্তত পক্ষে একদিন হলুদের সঙ্গে দুধ মিশিয়ে ঠোঁটে লাগান। কিছুক্ষণ পর তা শুকিয়ে গেলে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৫. ব্রাশ দিয়ে আলতো করে ঠোঁটের ওপর বুলিয়ে নিন। এতে ঠোঁটের ওপর থাকা মৃত কোষগুলি সরে যায়, এবং তাতে ঠোঁট পরিষ্কার হয়ে যায়।
৬. মধু ও চিনি একসঙ্গে লাগিয়ে নিয়ে আঙুল দিয়ে ঠোঁটে ঘষতে পারেন। এতে ঠোঁট অনেকটা ভালো থাকে ও নরম হয়ে যায়।
এই কয়েকটি টিপসেই এবার ফিরবে ঠোঁটের হারানো সৌন্দর্য, তাই শীতের সময় নিন ঠোঁটের বিশেষ যত্ন। এতেই এবার লুক হবে বেশ সুন্দর, আর তাই আগে থেকেই সতর্ক হয়ে যাওয়া উচিত।