সংক্ষিপ্ত
- ট্রাফিক জ্যাম এড়িয়ে চলার জন্য অন্যতম সহজ মাধ্যম সাইকেল
- শরীর সুস্থ রাখার জন্য সাইকেলিং ভীষণ কার্যকরী
- করোনাকালে পরিবহন হিসেবে সাইকেলের বিকল্প আর কিছু হয় না
- পরিবেশবান্ধব এই যান কার্ডিও ভাসকুলার সিস্টেমের উন্নতি করতে সাহায্য করে
বর্তমান সময়ে ২৪ ঘন্টা সময়টা যেন মানুষের জন্য কম। হাতে প্রচুর কাজ কিন্তু সময়ের অভাব। তাই চটজলদি নানা গ্যাজেটের উপর নির্ভর হয়ে পড়েছে মানুষ। হাঁটা তো দূর, সাইকেল চালানোর অভ্যাসও যেন লোপ পাচ্ছে। মোটরবাইকই এখন সকলের সঙ্গী। কিন্তু এই সাইকেল চালোনো শরীরের জন্য কতটা উপকারী তা অনেকেই করোনাকালে টের পাচ্ছে। ৩ জুন, বিশ্ব বাই-সাইকেল দিবস। আজকের এই দিনে রাষ্ট্রসংঘ সাইকেল দিবস প্রথম পালন শুরু করে। বিশ্ব বাই-সাইকেল দিবসে জেনে নেওয়া যাক পরিবেশবান্ধব এই যানের গুরুত্ব ও স্বাস্থ্য উপকারিতা।
আরও পড়ুন-চোখের কোণা থেকে কপালের ভাঁজ, বুড়িয়ে যাওয়া থেকে বাঁচতে পাতে রাখুন সস্তার এই সব্জি...
বিশেষজ্ঞদের মতে, সাইকেল চালানোর জন্য নির্দিষ্ট কোনও বয়স না। পরিবেশবান্ধব এই যান ভীষণই উপকারি। করোনাকালে পরিবহন হিসেবে সাইকেলের বিকল্প আর কিছু হয় না।
ট্রাফিক জ্যাম এড়িয়ে চলার জন্য অন্যতম সহজ মাধ্যম সাইকেল।
যারা নিয়মিত সাইকেল চালান তারা এর উপকারিতা খুব ভালই জানেন। একাধিক শহরে সাইকেল চালানোর জন্য বিশেষ লেনের বন্দোবস্তও আছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, শরীর সুস্থ রাখার জন্য সাইকেলিং ভীষণ কার্যকরী।
পরিবহন হিসেব সাইকেলকে ব্যবহার করলে বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণও কমে।
সাইকেল চালানোর ব্যবহার বাড়লে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কম হয়।
পেশির শক্তি বাড়ানো থেকে কার্ডিও ভাসকুলার সিস্টেমের উন্নতি করতে সাহায্য করে এই সাইকেল।
যারা গাঁটের ব্যথায় ভুগছেন তাদের জন্যও খুব ভাল সাইকেল। পাশাপাশি সাইকেল চালালে মানসিক চাপও কমে।
তবে শুধু সুস্বাস্থ্যের জন্যই নয়, যাতায়াতের খরচ কমিয়ে সাশ্রয় করতেও সাহায্য করে এই বাই- সাইকেল।
পরিবেশ চিনতে এবং পরিবেশের সচেতনতা বাড়াতে দারুণ ভূমিকা পালন করে এই ছোট্ট সাইকেল।