সংক্ষিপ্ত
দই খেতে ভালবাসে না এমন মানুষের সংখ্যাটা যেন হাতে গোনা।গরম পড়তে না পড়তেই টকদই খাওয়ার প্রবণতাটা একলাফে দ্বিগুন বেড়ে যায়। দেহে প্রো-বায়োটিক হিসেবে কাজ করে টকদই। আবার অনেকেই আছেন যারা সারাবছর টক দই (Curd) খেতে পছন্দ করে। গরম হোক বা শীতকাল টক দই সবসময়েই শরীরের জন্য উপকারি । তবে অনেকে শীতকালে টকদই না খেলেও গরম কাল পড়তেই দুপুরের শেষপাতে টকদই খেতে পছন্দ করে। হাজারো রোগের থেকে মুক্তি পেতে টকদই ম্যাজিকের মতো কাজ করে। যারা দীর্ঘদিন ধরে পেপটিক আলসারের (Peptic Ulcer) সমস্যায় ভুগছেন ,পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন নিয়ম করে এক কাপ টক দই খেলে জটিল শারীরিক সমস্যা থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পাবেন।
দই খেতে ভালবাসে না এমন মানুষের সংখ্যাটা যেন হাতে গোনা।গরম পড়তে না পড়তেই টকদই খাওয়ার প্রবণতাটা একলাফে দ্বিগুন বেড়ে যায়। দেহে প্রো-বায়োটিক হিসেবে কাজ করে টকদই। আবার অনেকেই আছেন যারা সারাবছর টক দই (Curd) খেতে পছন্দ করে। গরম হোক বা শীতকাল টক দই সবসময়েই শরীরের জন্য উপকারি । তবে অনেকে শীতকালে টকদই না খেলেও গরম কাল পড়তেই দুপুরের শেষপাতে টকদই খেতে পছন্দ করে। হাজারো রোগের থেকে মুক্তি পেতে টকদই ম্যাজিকের মতো কাজ করে। যারা দীর্ঘদিন ধরে পেপটিক আলসারের (Peptic Ulcer) সমস্যায় ভুগছেন ,পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন নিয়ম করে এক কাপ টক দই খেলে জটিল শারীরিক সমস্যা থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পাবেন।
টক দইয়ের গুনাগুণের কথা কমবেশি সকলেরই জানা। তবে টক দই (Curd) নিয়ে অনেকেরই অনেক রকমের মতামত রয়েছে। শারীরিক সমস্যার সমাধানেও দই অত্যন্ত উপকারি। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন নিয়ম করে এক কাপ টক দই খেলে নানা শারীরিক সমস্যা থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পেলে। শরীরকে ডি-টক্সিফাই রাখতে দই- য়ের জুড়ি মেলা ভার। শরীর থেকে যত টক্সিন বেরোবে ততই শরীর সুস্থ থাকবে। তবে গরমে টক দইয়ের(Curd Benefits) সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলেও মিলবে দারুণ উপকার। টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলে অস্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যা পাচন প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে এমন ব্যাকটেরিয়াকে বিনাশ করে এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়া উৎপন্ন করে।
বদহজমের সমস্যা থেকে পেট গরম, ওষুধ খেয়ে কমছে না। চটজলদি টক দই খেলে ওষুধের চেয়েও ভাল কাজ করবে। পেটে ঠান্ডা যেমন হবে তেমনই গলা,বুক জ্বালা থেকেও রেহাই মিলবে। পেট ব্যথা, বুক জ্বালা, পেট ফাঁপা এমন সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে ভুগলেই বুঝবেন আপনি পেপটিক আলসারের আক্রান্ত। পেপটিক আলসার নিরাময়ে সাহায্য করে দই। দইয়ের মধ্যে থাকা ব্যাকটিরিয়া ইমিউন সিস্টেমের জন্য ভীষণ উপকারী।পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন নিয়ম করে এক কাপ টক দই (Curd) খেলে জটিল শারীরিক সমস্যা থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পাবেন। দইকে অনেকরকম ভাবেই খাওয়া যায়। যেমন যারা প্লেইন দই খেতে পছন্দ করেন না তারা রায়তা করে খেতে পারেন। এতে খেতে যেমন সুস্বাদু হবে। তেমনই স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী (Curd Benefits)। দইয়ের সঙ্গে আরও বেশি পুষ্টির জন্য বাদাম ও ফল দিয়েও খেতে পারেন। এতে শরীর ঠান্ডা থাকে। দইয়ের স্মুদি তৈরি করে খেতে পারেন। এতে পছন্দের ফলগুলি দিতে পারেন। যারা ওয়ার্কআউট করেন তাদের জন্য স্মুদি খুবই ভাল অপশন। নিয়মিত টক দই খেলে নানা উপকার পাওয়া যায়। টক দইয়ের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল সহ নানান গুন, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারি। টক দইয়ের (Curd)মধ্যে দুধের চেয়েও বেশী ভিটামিন বি, ক্যালসিয়াম ও পটাশ রয়েছে। পুষ্টিবিদেরাও সবসময়ই টক দই খাওয়ার পরামর্শ দেন।