সংক্ষিপ্ত
- অবৈধ মোরাম,পাথর, বালি খাদানের পর এবার পোস্ত চায
- বেআইনি পোস্ত ক্ষেত নষ্ট করতে অভিযানে কর্তারা
- জোর ধরপাকড় শুরু হয়েছে চোরাচালানকারীদের বিরুদ্ধে
- রাতের অন্ধকারে টর্চের আলোয় চলছে পোস্ত নিধনের কাজ
কয়েকদিন আগে অবৈধ মোরাম,পাথর, বালি খাদান ও এসব চোরাচালানের এর বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে ব্যাপকভাবে প্রহৃত হয়েছিলেন খড়্গপুরের ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের আধিকারিকরা। তারপর থেকেই পুলিশ প্রশাসনের জোর ধরপাকড় শুরু হয়েছে অবৈধ চোরাচালানকারীদের বিরুদ্ধে। এবার শুধু মোরাম বালিই নয়, আবগারি দফতরের বেআইনি পোস্ত চাষ নিয়ে ব্যাপক অভিযান শুরু করলো।
মার্কিন-ভারত ৩ বিলিয়ন ডলার প্রতিরক্ষা চুক্তি, ভারতের হাতে অত্যাধুনিক অ্যাপাচে চপার
গত এক সপ্তাহ ধরেই ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের বিশেষ সক্রিয়তা সামনে এসেছে। জেলার প্রতিটি প্রান্তের বালি খাদান ও অন্যান্য অবৈধ চোরাচালান বিষয়ে পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ব্যাপকভাবে ধরপাকড় শুরু হয়েছে। তার সাথে পাল্লা দিয়ে মাঠে নেমে পড়েছিল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা আবগারি দফতরও। কয়েকদিন ধরেই ব্যাপক চোলাই সামগ্রী নষ্ট করার পর সোমবার রাত থেকে বেআইনি পোস্ত চাষের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয়েছে।
কেটে গেল জট, ১ মার্চ শহিদ মিনারে সভা অমিত শাহের
ওই রাতে,জেলার চন্দ্রকোনা থানার অন্তর্গত কুয়াপুর গ্রামে অভিযান চালানো হয়। রাতে কিছুটা পোস্ত চাষ নষ্ট করার পর মঙ্গলবার সকাল থেকে পুনরায় পাশাপাশি কুঞ্জনগর, টুকুরিয়া, লক্ষ্মীপুর, মৌলা পরমানন্দপুর সহ বেশ কয়েকটি গ্রাম সংলগ্ন চাষের জমিতে লুকিয়ে চাষ করা পোস্ত নষ্ট করেছেন তারা। তবে কোন গ্রেফতারির ঘটনা ঘটেনি।