নাকতলা উদয়ন সংঘের পুজো মানেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়থ। কিন্তু এবার তিনি জেলবন্দি। এসএসসিকাণ্ডে গ্রেফতার হওয়ার পর এখনও পর্যন্ত তাঁকে জামিন দেওয়া হয়নি। এই অবস্থায় নাকতলা উদয়ন সংঘের পুজো হচ্ছে। কিন্তু সেখানে অনুপস্থিত পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
আমার উৎসবে শাড়ি থাকবেই। অনেকে বলেন, ভারী চেহারায় শাড়ি নাকি বেমানান। আবার অনেকের দাবি, আমি নাকি শাড়ি পরলেই তুলনায় ছিপছিপে।
বৈকুন্ঠপুর রাজবাড়িতে প্রতীকি হিসেবে নিশুতি রাতে সন্ধিপুজোয় হাড়িকাঠে বলি দেওয়া হয় মাটি-ধান দিয়ে তৈরি নরমুণ্ড। মথুরা, বৃন্দাবন, বারাণসীর মতো পাঁচ তীর্থের জল নিয়ে আসা হয় বোধনের জন্য।
বসিরহাটের সাংসদ অভিনেত্রী নুসরত জাহান এবার একাধিক পুজোর উদ্বোধন করলেন । ষষ্ঠীর পুজোর মধ্য দিয়ে একদিকে ঢাক বাজালেন ,নৃত্যের তালে নাচলেন পাশাপাশি দেবী দুর্গার কাছে ফুল মিষ্টি দিয়ে পুজো দিলেন নুসরত এবং মায়ের কাছ থেকেও আশীর্বাদ নিলেন।
বানাতে পারেন মটনের পাতুরি। মটন ভোজনরসিক প্রায় বাঙালিরই প্রিয় খাদ্য। মটন নিয়ে নানান রকম পদ রেঁধে থাকেন অনেকে। পুজোর একদিন মটন রাঁধার পরিকল্পনা থাকলে বানিয়ে ফেলুন এই পদ। অতিথি আপ্যায়নের বিষয় থাকলে অবশ্যই বানিয়ে ফেলুন মটন পাতুরি।
কৃষ্ণচন্দ্র রায়চৌধুরী ছিলেন চূড়ামনের জমিদার। কৃষ্ণচন্দ্রের স্ত্রী দুর্গাময়ী চৌধুরানি চূড়ামনে দুর্গোৎসবের সূচনা করেন।
আসানসোলের কল্যাণপুর আদি সর্বজনীন দুর্গাপুজো এবারে ৪২ বছরে পর্দাপণ করল, এবারে তাদের থিম 'চাষীর ঘরে দুর্গা পুজো' ।
পঞ্চাশে শ্রীভূমি। একটুকরো ভাটিকান সিটি উঠে এসেছে পুজো মণ্ডপে। গত বছরের বুর্জ খলিফার পর এই বছর সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকার অনন্য স্থাপত্যের ছোঁয়া মুগ্ধ করবে দর্শনার্থীদের। মনে হচ্ছে এক টুকরো রোম শহর কলকাতার বুকে।
তিনশো বছরের বেশি সময় ধরে ইতিহাসের সাক্ষী শ্রীরামপুর রাজবাড়ি। একসময় এই রাজবাড়িতেই পা রেখেছিলেন মহাত্মা গান্ধী, চিত্তরঞ্জন দাশ থেকে সুভাষচন্দ্র বসু, বিধানচন্দ্র রায়।
অতীতে হাতিতে চড়ে মা দুর্গা দুর্গাদালানে আসতেন সপ্তমীর দিন।এখন সেই রাজপাটও নেই আর সে রেওয়াজও নেই।