মহামায়াতলার সুগম সুধীর আবাসন। আবাসনটি বয়সে নেহাতই শিশু। গত বছরই প্রথমবার দুর্গাপুজো হয়েছিল এই আবাসনে। তখনও বেশিরভাগ ফ্ল্যাটই ফাঁকা। তবু যেই কয়েকজন ছিলেন তারাই সাহস করে নেমেছিলেন পুজো করতে। আর প্রথমবারেই সফল আয়োজনে নিজেরাই চমকে গিয়েছিলেন বাসিন্দারা। এইবার তাই সেই সাফল্যকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইছেন তাঁরা। ছোট থেকে বড় সবাই অংশ নিচ্ছেন বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। পুজোর চারদিন ধরেই মণ্ডপে চলবে খাওয়া দাওয়া। আর সেই সঙ্গে প্যান্ডেলে থাকছে এক প্রয়োজনীয় বার্তা। দ্রুত ফুরিয়ে আসছে জল। জলাভাবটাই ভবিষ্যতে সবচেয়ে বড় বিপদ হয়ে দেখা দেবে।
মৃৎশিল্পীদের মতোই চিন্তার ভাঁজ পড়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকের জুয়েলারি পাড়ায়
দুর্গাপূজায় বাংলাদেশ সরকারের স্লোগান, 'ধর্ম যার যার, উৎসব সবার'। পুজো শুরুর মুখেই বেশ কয়েক জায়গায় প্রতিমা ভাঙচুর। দুর্গাপুজোয় বাংলাদেশে বাড়ছে নিরাপত্তার ব্যবস্থা। বাড়ছে সেই দেশে পুজোর সংখ্যাও।
সমাজে পিছিয়ে পরা বাচ্চাদের পাশে দাঁড়ালেন প্রাক্তন ফুটবলার অভিজিৎ মণ্ডল
দুর্গা পুজোর আগে পিছিয়ে পরা বাচ্চাদের পাশে দাঁড়ালেন অভিজিৎ মণ্ডল
তুলে দিলেন নতুন জামা ও মিষ্টি
অভিজিতের সঙ্গে ছিলেন আর্ক ফুটবলার অর্ণব মণ্ডল
তিনি বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ। চোখের সামনে কলকাতার পুজো পাল্টে যেতে দেখেছেন। নিজেও যুক্ত বেশ কয়েকটি পুজো কমিটির সঙ্গে। কিন্তু এখন ভিড়ের চাপে ঠাকুর দেখতে যাওয়া হয় না। শুধু সাংসদ এলাকায় জনসংযোগের জন্য কিছু পুজোতে যাওয়া হয়। ভোজন রসিক হলেও পুজোর দিনগুলোতে স্বাদ বদলও বিশেষ হয় না। পরিবর্তন নেই নিত্যদিনের পোশাকেও। আবার দাদা বিজেপি নেতা হওয়ায় জনসমক্ষে মেলামেশার সুযোগও নেই। তাহলে পুজোর দিনগুলো কীভাবে কাটান তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়? এশিয়ানেট নিউজ বাংলার পুজোর আড্ডায় মনের কথা খুলে বললেন তিনি।
পুজোর আগে দেবী মহিমায় আবির্ভুত হলেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। 'প্রেমের পরশ' নামে এক গীতি আলেখ্যে ২৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় আলোকিত করলেন মঞ্চ। জিডি বিড়লা সভাঘরে এই অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিল ইনার ভয়েস কমিউনিকেশন। এই গীতি আলেখ্যের মূল রূপায়ণের দায়িত্বে ছিলেন বিখ্যাত কোরিওগ্রাফার অভিরুপ সেনগুপ্ত। এই গীতি আলেখ্যের অবতারণায় বহুদিন বাদে ফের মঞ্চে আবির্ভুত হয়েছিলন বিখ্যাত বাচিক শিল্পী তথা অভিনেত্রী শ্রিলা মজুমদার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন প্রখ্যাত নাট্য ব্যক্তিত্ব তথা অভিনেতা দেবশঙ্কর হালদার। সঙ্গীত পরিবেশনায় ছিলেন রাঘব বন্দোপাধ্যায় ও পরাগ রায়। অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা ও চিত্রনাট্যের দায়িত্বে ছিলেন বিখ্যাত নাট্য বিশারদ অসিত বন্দোপাধ্যায়।