দীপাবলির আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। ধনতেরাস থেকে দীপাবলি পর্যন্ত, দেবী লক্ষ্মী এবং কুবেরের পুজো করা হয়। মা লক্ষ্মী ও ধন কুবের খুশি হলে ঘরে আসে সম্পদ। আপনিও যদি আর্থিক সঙ্কট দূর করতে চান, তাহলে এই ৬টি ফেং শুই জিনিস বাড়িতে আনতে পারেন।
হিন্দু শাস্ত্রে ব্রহ্মকেই একমাত্র সত্য বলে মনে করা হয়। ব্রহ্মই হল ঈশ্বর, ব্রহ্মই হল স্রষ্টা। এই ব্রহ্ম শক্তিই হল সৃষ্টি, স্থিতি ও বিনাশের কারণ। আর এই শক্তি হল আদ্যাশক্তি প্রকৃতি স্বরূপিনী।
বাস্তু নিয়ম মনে বেশ কিছু প্রতিকার রয়েছে যা মেনে চললে কর্মক্ষেত্রে উন্নতি অবশ্যই সম্ভব হবে।
ধনতেরাসের দিনে সোনা বা ঝাঁটা কিনতে লম্বা লাইন পড়ে যায়। কিন্তু হিন্দুশাস্ত্রে এর কোনও তথ্য নেই। এই দিন দেবী ধন্নত্বরীর আবির্বাব হয়েছিল সমুদ্রমন্থন থেকে। এটাই প্রাচীন বিশ্বাস।
কালীপুজোর আগে বিখ্যাত কালীক্ষেত্র দক্ষিণেশ্বর নিয়ে কিছু লুকোনো সত্য জানুন। দীপাবলির রাতে মায়ের রাজরাজেশ্বরী রূপ দেখে সব ভক্ত নিজের জীবন ধন্য করেন। কিন্তু কোথা থেকে আসে এই রূপের উৎস। দেবীবরণে কেমন সাজে সাজানো হয়? রইল অজানা কিছু তথ্য।
অভিনব গুপ্তের তন্ত্রালোক ও তন্ত্রসার গ্রন্থদ্বয়ে কালীর ১৩টি রূপের উল্লেখ আছে। যেমন- সৃষ্টিকালী, স্থিতিকালী, সংহারকালী, রক্তকালী, যমকালী, মৃত্যুকালী, রুদ্রকালী, পরমার্ককালী, মার্তণ্ডকালী, কালাগ্নিরুদ্রকালী, মহাকালী, মহাভৈরবঘোর ও চণ্ডকালী।
খেতে বসার নিয়ম আর খাবার পরে কী কী কাজ করলে বাস্তু নিয়ম সঠিকভাবে মানা হয়। বাস্তু নিয়ম সঠিকভাবে মানলে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পাওয়া যায়।
এই দিনে আপনি যদি কুবের এবং লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পান তবে আপনার পরিবার সম্পদ এবং সমৃদ্ধিতে পূর্ণ হবে। কথিত আছে যে এই দিনে কুবেরকে কিছু বিশেষ জিনিস নিবেদন করলে ভগবান কুবের প্রসন্ন হবেন।
কোনও ব্যক্তির হাতের তালুতে যদি এই চিহ্নগুলি থাকে, তাদের উপর দেব-দেবীদের বিশেষ আশীর্বাদ থাকে। এই ধরনের মানুষ খুব শৈল্পিক হয়. শুধু তাই নয়, জীবনের প্রতিটি সুখ-সমৃদ্ধি তারা পান।
কিছু জিনিস আছে যেগুলো উপহার হিসেবে দিলে আপনার সম্পদ বৃদ্ধির পরিবর্তে আর্থিক সঙ্কটের দিকে নিয়ে যায়। আসুন জেনে নিই এই জিনিসগুলো কী কী-