১৭ কি ১৮ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ ভাদ্র মাসের শেষ দিনে বিশ্বকর্মা পুজো করা হয়। এই দিনটি মনসা পুজোও হয়। অনেকেই অরন্ধ্রণ পালন করেন। যাইহোক এই বিশেষ দিনে আপনিও বাড়িতে ছোট্ট করে বিশ্বকর্মার পুজো করতে পারেন। তারজন্য বিশেষ কোনও মন্ত্রতন্ত্রের প্রয়োজন নেই।
ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, নবরাত্রির সময় কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে, এটি ৯ দেবীর শুভ আশীর্বাদ নিয়ে আসে। শুধু তাই নয়, নবরাত্রি শুরু হওয়ার আগেই কিছু কাজ শেষ করতে হবে।
কথিত আছে যে বাড়িতে যেখানে গণেশ স্থাপন করা হয়, সেখানে কিছু বিশেষ জিনিস রাখতে হবে। এতে রাহু-কেতুর কারণে সৃষ্ট ত্রুটি দূর হয়।
সূর্য দেবতা কন্যা রাশিতে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে কিছু রাশি ভাগ্যবান হবেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক, কন্যা রাশিতে সূর্যের প্রবেশে কোন রাশির জাতকদের প্রভূত উপকার হবে-
সনাতন হিন্দু ধর্মে শুক্রবার পুজো, জপতপ, তপস্য়া, দান ধান করার বিধান রয়েছে। এই দিন একাধারে সন্তোষী মায়ের দিন, শিব পরিবারের অন্তর্গত।
কথিত আছে যে প্রতিটি শুভ কাজ যদি একটি শুভ দিনে এবং শুভ সময়ে করা হয় তবে এটি শুভ ফল দেয়, অন্যথায় বিরূপ ফলও দেখা যেতে পারে। চলুন জেনে নিই পিতৃপক্ষ আসার আগে কী কী কাজ শেষ করতে হবে।
এই অমাবস্যার রাত নানান জায়গায় নানা নামে পরিচিত। কোথাও ভাদো অমাবস্যা তো কোথাও কৌশিকী অমাবস্যা আবার কোথাও তারানিশি। তবে দেশের যে কোনও প্রান্তেই হোক এই অমাবস্যা তিথির জন্য সারা বছর অপেক্ষায় থাকেন তান্ত্রিকরা।
এবার বিশ্বকর্মা পূজা অনুষ্ঠিত হবে শুধুমাত্র ১৮ সেপ্টেম্বর ৩১ ভাদ্র। কিন্তু এবার ৫০ বছর পর বিশ্বকর্মা পুজোয় ঘটছে এক বিরল কাকতাল। এই কাকতালীয় কারণে মানুষের চাকরি ও ব্যবসার বাধা দূর করতে পারে।
ভাদ্র বা কৌশিকী অমাবস্যার দিনে পবিত্র নদীতে স্নান করাও শুভ বলে বিবেচিত হয়, এবার ভাদ্র বা কৌশিকী অমাবস্যার সঠিক তারিখ নিয়ে সংশয় রয়েছে যে এটি ১৪ সেপ্টেম্বর নাকি ১৫ সেপ্টেম্বর পালিত হবে।
অনেক সময় আমরা অজান্তেই দেবী লক্ষ্মীকে ক্রোধিত করি। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, আমাদের অনেক কাজের কারণে দেবী লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ হন এবং তিনি আমাদের বাড়িতে প্রবেশ করেন না।