মা আসছেন, এই একটি বিষয়ে বাঙালির আবেগ সবচেয়ে বেশি জড়িয়ে থাকে। ইতিমধ্যেই পুজো পুজো গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে চারিদেক। ইতিমধ্যেই শপিং মলে-এর পুজোর শপিং শুরু হয়ে গিয়েছে। ২০২৩ সালের বিশেষ এই দিনের অপেক্ষা কবে শেষ হচ্ছে দেখে নিন এক নজরে
মাঝরাতে রোহিণী নক্ষত্রে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল। এই কারণেই কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর রাতে পূজা করা হয়। এ ছাড়া বাল গোপালের জন্মের পর তাকে স্নান করে নতুন পোশাক পরানো হয়।
বাস্তু অনুসারে, ঘরে রাখা যে কোনও জিনিস সঠিক দিকে এবং সঠিক জায়গায় রাখা উচিত। তবেই আপনি আপনার বাড়ির জন্য সেই ভগবানের সম্পূর্ণ আশীর্বাদ পেতে সক্ষম হবেন।
তাঁর কোন রূপের পূজা করলে কী কী উপকার হবে এবং সেই মূর্তি পূজার নিয়ম কী, তা আমাদের শাস্ত্রে বলা হয়েছে। তো চলুন আপনাকে বলি লাড্ডু গোপাল থেকে শুরু করে বাঁশি ধারক বা রাধা কৃষ্ণ পর্যন্ত কোন মূর্তিকে একসাথে পূজা করা উচিত।
বিষ্ণুর অষ্টম অবতার রূপে জন্মগ্রহণ করেছিলেন কৃষ্ণ। কৃষ্ণের জন্ম ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষ, অষ্টমী তিথি, রোহিণী নক্ষত্র ও বৃষ রাশিতে। প্রতিবছর এই তিথিতেই কৃষ্ণ জন্মোৎসব পালিত হয়। এদিন কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী নামেও পরিচিত।
৮০০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে নির্মিত এই মন্দিরের নির্মাণ কাজ ২০০৯ সাল থেকে চলছে। বলা হচ্ছে যে এর ৮০ শতাংশ কাজ ২০২৩ সালে শেষ হবে এবং এর দরজা ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। আসুন জেনে নেই এই মন্দিরের বিশেষত্ব কি।
জীবিতপুত্রিকা উপবাস মায়েরা তাদের সন্তানদের সুরক্ষা ও দীর্ঘায়ুর জন্য পালন করেন। এই বছর ৬ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে জিতিয়া ব্রত পালন করা হবে। উপবাসের বেশ কিছু দিন আগে তামসিক খাবার যেমন পেঁয়াজ, রসুন, আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়া বন্ধ করা উচিত
গরুড় পুরাণে নারীর বিশেষ গুণ, বৈশিষ্ট্য, চরিত্র ও কর্তব্যের ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গরুড় পুরাণে উল্লিখিত বিষয়গুলি দ্বারা একজন গুণী স্ত্রীকে চিহ্নিত করা যায়। পুরাণে উল্লেখিত গুণাবলীর অধিকারী একজন মহিলা একজন ভাল স্ত্রী, মা এবং পুত্রবধূ হন।
আজ আমরা আপনাকে ভগবান কৃষ্ণের এমন একটি অলৌকিক এবং রহস্যময় মন্দিরের কথা বলছি, যেখানে তিনি নিজেই ভগবানের মূর্তির উদ্দেশ্যে নিবেদিত ভোগ গ্রহণ করেন এবং এই পবিত্র মন্দিরে দিনে দশবার ভগবানকে নিবেদন করা হয়।
কোনও শুভ কাজ করা নিষেধ। শুধুমাত্র বিবাহ সংক্রান্ত কাজ নয়, এছাড়াও এই সময়ে সমস্ত ধরণের শুভ কাজ করা নিষেধ। তা কেনাকাটা হোক বা বাড়ি কেনা, সব কাজই খুব শুভ বলে মনে করা হয়।