রাখী বাঁধার সময় অনেক নিয়ম আছে, ভাই কোন দিকে বসবেন থেকে রাখীতে কটা গাঁট বাঁধতে হবে পর্যন্ত সবই মেনে চলতে হয়। হিন্দু ধর্মে এর গুরুত্ব অপরিসীম।
মনসা পূজার অঙ্গ হল অরন্ধন। রাঢ়ে চৈতন্যদেবের সময়ে মনসাকে মা দূর্গার এক রূপ মনে করা হত। তাই কোনও কোনও জায়গায় পূজায় বলি দেয়া হত।
মন থেকে জন্ম বলে তার নাম হয় ‘মনসা’। সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মা তাকে সর্প ও সরীসৃপদের দেবী করে দেন। মনসা তার মন্ত্রবলে পৃথিবীতে নিজের কর্তৃত্ব বিস্তার করেন।
ক্যালেন্ডার অনুসারে, শ্রাবণ মাসের চতুর্থ শনিবার ১৭ই আগস্ট পড়ছে। শনি ত্রয়োদশীর পাশাপাশি এই দিনে প্রদোষ ব্রতও রয়েছে। যদি শনিবার প্রদোষ উপবাস পালন করা হয় তবে তাকে শনি প্রদোষ উপবাস বলা হয়।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, প্রায় ৩০ বছর পর, সূর্য ও শনি সংসপ্তক যোগ গঠন করছে। শনি ও সূর্যকে শত্রু গ্রহ মনে করা হয়। উভয় গ্রহ একসঙ্গে সমাসপ্তক যোগ গঠন করছে যার জন্য কয়েকটি রাশির জাতকদের জীবনে পরিবর্তন আনতে পারে।
১৫ অগাস্ট, রাখি উৎসবের ৩ দিন আগে, গ্রহের রাজা, সূর্য তার রাশিচক্রে সিংহ রাশিতে প্রবেশ করবে। এটি ১২টি রাশিকেই প্রভাবিত করবে। এটি কিছু রাশির জন্য খুব ফলদায়ক এবং শুভ প্রমাণিত হবে। ৫টি রাশি মালামাল হবে এই গোচরে।
আপনার পার্সে রাখা কিছু জিনিস আপনার উপার্জনকে প্রভাবিত করে। এই কারণে ব্যক্তিকে এমনকি দারিদ্র্যের মুখোমুখি হতে হয়। এটি এড়াতে, বাস্তুর যত্ন নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নিই বাস্তু দোষ এড়াতে পার্সে কোন জিনিস রাখা উচিত নয়
সূর্য এবং কেতুর মিলনও গ্রহন যোগ তৈরি করবে, যা জ্যোতিষশাস্ত্রে শুভ বলে মনে করা হয় না। যাইহোক, তিনটি রাশি এই জুটির সরাসরি আশীর্বাদ পাবে। কন্যা রাশিতে সূর্য-কেতু সংযোগ জীবনে অলৌকিক পরিবর্তন আনবে।
প্রতিটা মানুষের জীবনে খারাপ সময় ও ভালো সময় দুটোই আসে। খারাপ সময় যখন আসে তখন সেটা যেন মনে হয় কতক্ষণে শেষ হবে। তা যেন কিছুতেই শেষ হতে চায় না। এরকম সময়ের জন্য তুলসীগাছ দারুন কার্যকরী বলেই মনে করা হয়।
এই দিনে গ্রহদের মিলনের কারণে কিছু রাশির জাতক জাতিকাদেরও আর্থিক দিকে লাভ হবে। ৯০ বছর পর রাখির দিনে চারটি গ্রহের মিলন ঘটবে। সেই তালিকায় কোন রাশির ব্যক্তিরা রয়েছেন, জেনে নিন।