নির্ধারিত সময়ই সাপের আতঙ্ক নিয়েই খুলে গেল পুরীর জগন্নাথ মন্দির। ৪৬ বছর পর খোলা হল ভগবান জহন্নাথদেবের রত্নভাণ্ডা। এই রত্নভাণ্ডার নিয়ে অনেক রহস্য, মিথ রয়েছে।
দীর্ঘ ৪৬ বছর পরে কাল , রবিবার আবারও খুলল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভাণ্ডার। শেষবার এই রত্নভাণ্ডার খোলা হয়েছিল ১৯৭৮ সালে। মূলত রক্ষণাবেক্ষণের জন্যই এটি খোলা হল।
পুরীর জগন্নাথ মন্দির নিয়ে অনেক রহস্য রয়েছে। যার অধিকাংশই এখনও অধরা রয়ে গেছে। তেমনই একটি রহস্য হল জগন্নাথ মন্দিরেই রয়েছে পৃথিবীর ধ্বংস বা কলি যুগের অবসান নিয়ে নানা লেখা।
সুখ, সম্পদ এবং গৌরবের কারক শুক্র কর্কট রাশিতে প্রবেশ করেছে, যেখানে গ্রহগুলির রাজপুত্র বুধ ইতিমধ্যেই উপস্থিত রয়েছে এবং ১৯ জুলাই পর্যন্ত সেখানে থাকবে। এমন পরিস্থিতিতে এক বছর পরে লক্ষ্মী নারায়ণ রাজযোগ তৈরি হতে চলেছে
জগন্নাথ মন্দির থেকে মাসির বাড়ির দূরত্ব প্রায় তিন কিলোমিটার। তাই রথের দড়িতে টান পড়লেও, তিনটি রথ মাসির বাড়ি গুন্ডিচা মন্দিরে পৌঁছাতে কত সময় লাগে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
ভগবান জগন্নাথের জন্য রথের নির্মাণ কাজ অনেক মাস আগে থেকে শুরু হয় এবং রথ তৈরিতে ব্যবহৃত কাঠ একটি সোনার কুড়াল দিয়ে কাটা হয়। আসুন জেনে নিই ভগবান জগন্নাথের রথযাত্রা ও রথ সংক্রান্ত কিছু বিশেষ বিষয়।
রথের দিন থেকেই খুঁটি পুজোর মধ্যে দিয়েই শুভ সূচনা হয়ে যায় এই দুর্গাপুজোর। হিন্দু ধর্ম মতে বিশ্বাস করা হয়, রথের বিশেষ তিথিতে বাড়ির নির্দিষ্ট স্থানে সঠিক বৃক্ষরোপণ করা খুবই শুভ।
এত বড় দুর্গা প্রতিমা! দেখতে গিয়ে ঘাড় ব্যাথা হয়ে যাবে! ১১১ ফুটের দুর্গা প্রতিমা তৈরি হচ্ছে নদিয়ায়। ১১১ ফুটের ফাইবারের দুর্গা প্রতিমা বঙ্গে এই প্রথম। ৪ বিঘা জমির উপর ১১১ ফুটের দুর্গা প্রতিমা।
আমরা এমন একটি রাজযোগের বর্ণনা করতে যাচ্ছি যাকে বলা হয় লক্ষ্মী নারায়ণ রাজযোগ। বুধ ও শুক্রের মিলনের ফলে জুলাই মাসে এই রাজযোগ তৈরি হতে চলেছে। কর্কট রাশিতে এই রাজযোগ তৈরি হবে, যার কারণে কিছু রাশির জাতকের ভাগ্য উজ্জ্বল হতে পারে।
কথিত আছে জগন্নাথ পুরীর প্রসাদ অলৌকিক। যখন এখানে প্রসাদ তৈরি হয়, তারপর ভগবান জগন্নাথ অবশ্যই রান্নাঘরে যান। তাই জগন্নাথ পুরীর প্রসাদকে মহাপ্রসাদ বলা হয়েছে।