Tilak Varma vs Shaheen Afridi: চলতি এশিয়া কাপের (Asia Cup 2025) সুপার ফোরে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে (India vs Pakistan) শাহিন আফ্রিদির বোলিং যেভাবে খেলেছেন তিলক ভার্মা, তাতে মুগ্ধ সুনীল গাভাসকর (Sunil Gavaskar)।

DID YOU
KNOW
?
ভারত-পাকিস্তান লড়াই
এশিয়া কাপের ইতিহাসে এখনও পর্যন্ত কোনওবার ফাইনালে ভারত-পাকিস্তানের লড়াই হয়নি।

India vs Pakistan: রবিবার এশিয়া কাপের (Asia Cup 2025) সুপার ফোরে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে পাকিস্তানের সেরা পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদির (Shaheen Shah Afridi) বলে যেভাবে অনায়াসে একের পর বড় শট খেলেছেন তিলক ভার্মা (Tilak Varma), তা কিংবদন্তি সুনীল গাভাসকরের (Sunil Gavaskar) নজর কেড়ে নিয়েছে। দ্য স্পোর্টস্টারে নিজের কলমে গাভাসকর লিখেছেন, ‘ভারতের অপর এক অসাধারণ প্রতিভাবান ব্যাটার তিলক ভার্মা শেষদিকে পাকিস্তানের প্রথমসারির বোলার শাহিন শাহ আফ্রিদির বোলিং নেট-বল স্পিনারের মতো খেলেছে। আফ্রিদির বলে অনায়াসে বড় শট খেলে অনেক বল বাকি থাকতেই ভারতীয় দলকে জয় এনে দিয়েছে তিলক।’ এই ম্যাচে ১৯ বলে ৩০ রান করকে অপরাজিত থাকেন তিলক। তিন জোড়া বাউন্ডারি, ওভার-বাউন্ডারি মারেন। আফ্রিদি ৩.৫ ওভার বোলিং করে ৪০ রান দেন। উইকেট পাননি এই পেসার।

পাকিস্তানের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেও কটাক্ষ গাভাসকরের

এবারের এশিয়া কাপে গ্রুপ-এর ম্যাচে ভারতের বিরুদ্ধে কোনওরকম লড়াই করতে পারেনি পাকিস্তান। তবে সুপার ফোরের ম্যাচে তারা কিছুটা লড়াই করে। পাকিস্তানের এই পারফরম্যান্সের প্রশংসা করলেও, কটাক্ষ করতে ছাড়েননি গাভাসকর। তিনি বলেছেন, ‘দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ অনেক ভালো পারফরম্যান্স দেখিয়েছে। ম্যাচের প্রথমার্ধে ওরা এগিয়েছিল। তারপর তিন উইকেট হারায়। এর ফলে ওরা পিছিয়ে পড়ে। শেষ তিন ওভারে ওরা বড় রান করলেও, যত রান করতে চাইছিল, তার চেয়ে অন্তত ২০ রান কম করেছে। ভারতীয় দলের ওপেনিং জুটি অভিষেক শর্মা ও শুবমান গিল চমৎকার পার্টনারশিপ গড়ে তোলে। এর ফলে ভারতীয় দল জয়ের দিকে এগিয়ে যায়। পাকিস্তানের জয়ের আশা সেখানেই শেষ হয়ে যায়।’

করমর্দন নিয়ে পাকিস্তানকে ব্যঙ্গ গাভাসকরের

চলতি এশিয়া কাপে দুই ম্যাচেই পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের সঙ্গে করমর্দন করেননি ভারতীয় ক্রিকেটাররা। এ প্রসঙ্গে গাভাসকর বলেছেন, ‘অবশ্যই হ্যান্ডশেক হয়নি। শুধু পাকিস্তানের বোলারদের হেড শেক হয়েছে। ভারতের ব্যাটাররা পঞ্চম গিয়ারে খেলা শুরু করেছিল। ওদের সামনে কীভাবে বোলিং করবে, সেটা ভেবেই পাকিস্তানের বোলারদের মাথা নাড়াতে হচ্ছিল। ভারতের পরের ম্যাচের আগে পাকিস্তানিরা কী অজুহাত দেয়, তা দেখতে হবে। কারণ, ওরা যে দেশকে ঘৃণা করতে ভালোবাসে, সেই দেশের কাছে ফের হেরে গিয়েছে।’

আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।