সংক্ষিপ্ত

বিশ্বের সবচয়ে জনপ্রিয় টি-২০ লিগ আইপিএল। এই লিগে আর্থিক লেনদেনও সবচেয়ে বেশি হয়। গত ১৫ বছরে আইপিএল-এ আর্থিক লাভের পরিমাণ অনেক গুণ বেড়ে গিয়েছে।

২০২৮ পর্যন্ত আইপিএল-এর টাইটেল স্পনসর থাকছে টাটা গ্রুপ। প্রতি বছর বিসিসিআই-কে ৫০০ কোটি টাকা করে দেওয়ার চুক্তি সম্পন্ন করেছে এই শিল্প গোষ্ঠী। এই বিপুল দরের বিনিময়েই আইপিএল-এর টাইটেল স্পনসরের অধিকার নিজেদের দখলেই রাখতে সক্ষম হল টাটা গ্রুপ। ৫ বছরে আইপিএল-এর টাইটেল স্পনসর বাবদ ২,৫০০ কোটি টাকা পাচ্ছে বিসিসিআই। এর আগে কোনওবার আইপিএল-এর টাইটেল স্পনসর সংস্থার কাছ থেকে এত অর্থ পায়নি বিসিসিআই। এবার নতুন রেকর্ড হল। ২০২২ সালে ভারত-চিন সামরিক ও রাজনৈতিক সম্পর্কের অবনতির জন্য চিনা মোবাইল ফোন সংস্থা ভিভোকে আইপিএল থেকে সরিয়ে দেওয়া হল। সেই সময় আইপিএল-এর টাইটেল স্পনসর হয়। এবার শোনা যাচ্ছিল আইপিএল-এ বিনিয়োগ করতে পারে সৌদি আরব। তবে শেষপর্যন্ত টাটা গ্রুপের হাতেই আইপিএল-এর টাইটেল স্পনসরের অধিকার থাকল।

বিপুল আর্থিক লাভ বিসিসিআই-এর

বিসিসিআই-এর পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘শনিবার টাটা গ্রুপকে ৫ বছরের জন্য ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের টাইটেল স্পনসরশিপ রাইটস দেওয়া হয়েছে।এই সংস্থা অতীতের রেকর্ড ভেঙে ২,৫০০ টাকার বিনিময়ে আইপিএল-এর টাইটেল স্পনসরেপ অধিকার ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে টাটা গ্রুপ। আইপিএল-এর ইতিহাসে এবারই টাইটেল স্পনসর বাবদ এত বেশি অর্থ পাওয়া যাচ্ছে।’

 

 

আদিত্য বিড়লা গ্রুপকে টেক্কা দিল টাটা গ্রুপ

আগামী ৫ বছর আইপিএল-এর টাইটেল স্পনসর হওয়ার দৌড়ে টাটা গ্রুপের সঙ্গে ছিল আদিত্য বিড়লা গ্রুপ। তবে শেষপর্যন্ত টাটা গ্রুপই আইপিএল-এর টাইটেল স্পনসর হিসেবে থেকে গেল। বিসিসিআই-এর বিপুল আর্থিক লাভ হচ্ছে। সেই কারণেই টাটা গ্রুপকে টাইটেল স্পনসর হিসেবে রেখে দেওয়া হল। কোনও চিনা সংস্থাকেই আইপিএল-এর টাইটেল স্পনসর হওয়ার দৌড়ে যোগ দিতে দেয়নি বিসিসিআই। কঠিন শর্ত দেওয়া হয়। এই কারণেই টাটা গ্রুপের পক্ষে আইপিএল-এর টাইটেল স্পনসর হিসেবে থেকে যাওয়া সহজ হয়।

আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।

আরও পড়ুন-

Suryakumar Yadav: মিউনিখে অস্ত্রোপচার সফল, দ্রুত মাঠে ফেরার লক্ষ্যে সূর্যকুমার

IPL 2024: দেশের বাইরে সরানো হচ্ছে না, ভারতেই হতে চলেছে আইপিএল, ইঙ্গিত বিসিসিআই-এর

YouTube video player