সংক্ষিপ্ত
এবার সোজা মানহানি মামলা।
শনিবার সংস্থার স্যোশাল মিডিয়াতে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে, “শুক্রবার ক্লাবের তরফ থেকে সাংবাদিক সম্মেলন করে যে ভিত্তিহীন অভিযোগটি তোলা হয়েছিল বাঙ্কারহিল কর্মীদের নিয়ে, তার নিন্দা করার সঙ্গে সঙ্গেই ক্লাবের কাছে এই মন্তব্যের সপক্ষে নির্দিষ্ট প্রমাণ চাওয়া হচ্ছে। কারণ, তাদের এমন ধরনের মন্তব্যে আমাদের সংস্থা এবং সেখানকার কর্মীদের মানহানি হয়েছে।”
আর বাঙ্কারহিল ডিরেক্টরের এই পোস্টের পর কার্যত, শোরগোল পড়ে যায়। শুধু তাই নয়, চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে ক্লাবের তরফ থেকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতেও বলা হয়েছে সেই নোটিসে। আসলে এই ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল কয়েকদিন আগে। শ্রাচী স্পোর্টসের কর্তা রাহুল টোডি এবং তমাল ঘোষালকে পাশে নিয়ে মহামেডান সভাপতি আমিরউদ্দিন ববি এবং কার্যকরী সভাপতি কামারউদ্দিন একটি সংবাদিক সম্মেলন করেন।
সেখানেই একটি প্রশ্নের উত্তরে মহামেডান সভাপতি আমিরউদ্দিন ববি জানান, “শ্রাচী গ্রুপকে ভুল পথে পরিচালিত করে সেখান থেকে অর্থ নিচ্ছে অন্য ইনভেস্টার বাঙ্কারহিলের কিছু লোক।”
অন্যদিকে, সাদাকালো ব্রিগেডের সভাপতি সেইদিন একটি জায়গায় বলেন, “বাঙ্কারহিলের কিছু লোকজন যুক্ত ছিল, তাদের কাছ থেকে হিসাবপত্র চেয়ে নেওয়া হচ্ছে। তাদের কাছ থেকে অনেক কিছুই এসেছে আমাদের হাতে। কোনও আইনি পদক্ষেপ যদি নেওয়া হয়, তাহলে আমরা সেটা নেব। ভাববেন না ক্লাবকে এইভাবে হেনস্থা করা হবে। ফলে, এইভাবে চললে ইনভেস্টর চলে যাবে। প্রয়োজনে লিগাল সেলের মাধ্যমে এফএইআর করা হবে। ভুল পথে চালিত করে যেভাবে অর্থ নেওয়া হয়েছে তা একেবারেই ছাড়ছি না আমরা।”
যদিও পুরো বিষয়টিই দিনের শেষে দুই ইনভেস্টর পক্ষের। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, এর প্রভাব আবার দলের খেলায় না পড়ে যায়।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।