প্রাথমিক দুর্নীতি মামলায় যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে অনেকের বিরুদ্ধে। তবে শুধু ব্যক্তি নয়, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায়২৮টি সংস্থা, ট্রাস্ট ও ফার্মের নামও রয়েছে।
বৃহস্পিতাবর ব্যাঙ্কশাল কোর্টে রেশন দুর্নীতি মামলার শুনানি ছিল। সেই সময় প্রেসিডেন্সি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষের তরফে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে হাসপাতালে ভর্তির কথা জানান হয়।
পুর নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে সিবিআই-এর চার্জশিটে নাম ছিল শমীক চৌধুরীর। চার্জশিটের ২১ পাতায় শমীকের নাম উল্লেখ করা ছিল।
দাদপুর থানার হরিপুরে একটি বাংলো রয়েছে জোড়াফুল (Trinamool Congress) বিধায়ক তথা চিকিৎসক সুদীপ্তর। অভিযোগ সেই বাংলো নাকি হাসপাতালের জমিতে বানানো হয়েছে।
আরজি কর হাসপাতালের ডেটা এন্ট্রি অপারেটর প্রসূন চট্টোপাধ্যায়কে টানা সাত ঘণ্টা তল্লাশির পরে আটক করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। প্রসূনকে সঙ্গে নিয়ে ইডির আধিকারিকরা হানা দেয় ক্যানিংয়ে সন্দীপ ঘোষের বাংলো বাড়িতে।
চন্দননগরে সন্দীপ ঘোষের শ্বশুর বাড়ি। শ্বশুরের নাম রামকৃষ্ণ দাস। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, সন্দীপের শ্বশুরবাড়ির পরিবার চন্দননগরে থাকে না।
সিপিএমের স্থানীয় একটি কমিটির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট-ও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সেই ব্যাংকে নাকি গচ্ছিত রয়েছে মোট ৬০ লক্ষ টাকা সহ ১৩ লক্ষ টাকার একটি জমিও।
এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২০২২ সালের ২২ জুলাই রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করে ইডি। তারপর থেকেই প্রাক্তন মন্ত্রীর ঠিকানা প্রেসিডেন্সি জেল।
রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে বালুর সূত্র ধরে শাহজাহানের নাম উঠে এসেছিল। তাঁর বাড়িতে গিয়ে হামলার মুখে পড়তে হয়েছিল ED আধিকারিকদের। এরপর সেই মামলার মোড় একেবারে ঘুরে যায়। তবে সেই সময় শাহজাহান-বালুর ঘনিষ্ঠতার খবর শিরোনামে উঠে এসেছিল।