সংক্ষিপ্ত
- মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ম্যাজিক ফিগার ২৭০
- হোয়াইট হাউসের দিকে আরও এগিয়ে গেলেন ট্রাম্প
- পেনসিলভেনিয়াতেও এগিয়েছেন তিনি
- অবশেষে মুখ খুললেন ইভাঙ্কা
মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের গতবারের জেতা পেনসিলভেনিয়াই বিডেনকে জয়ের রাস্তা দেখিয়ে দিয়েছে। জর্জিয়ার পর এবার পেনসিলভেনিয়াতেই এগিয়ে গেল ডেমোক্র্যাটরা। প্রদেশ প্রশাসনের এক আধিকারিক জানিয়েছেন স্থানীয় সময় দুপুর দুটো নাগাদ ট্রাম্পের থেকে বিডেন সাড় পাঁচ হাজারেরেও বেশি ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ম্যাজিক ফিগার ২৭০। এখনও পর্যন্ত বিডেনের দখলে রয়েছে ২৫৩টি নির্বাচনী ভোট। তিন দিন ধরে চলা মার্কিন নির্বাচনের ভোট গণনায় গতকাল থেকেই ডোনাল্ড ট্রাম্প আটকে রয়েছেন ২১৪তে।
পেনসিলভেনিয়ার নির্বাচনী ইলেক্ট্ররাল ভোটের সংখ্যা ২০। আর এগুলি সবতেই যদি বিডেন জিতে যান তাহলে ২০২০-র মার্কিন নির্বাচনে তাঁর সামনে খুলে যাচ্ছে হোয়াইট হাউসের দরজা। যে চারটি রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ট্রাম্প আর বিডেনের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডির লড়াইয় হচ্ছে সেগুলি হল জর্জিয়া (১৫), নর্থ ক্যারোলিনা (১৫) আর নেভাদা (৬)। পেনসিলভেনিয়ার কুড়ি ইলেক্ট্রোরাল ভোটে প্রথমে এগিয়ে ছিলেন ট্রাম্প। কিন্তু তারপরই ধীরে ধীরে এগিয়ে যেতে শুরু করেন বিডেন।
আবার রেকর্ড তৈরির পথে বাইডেন, ২৮ বছর পর ডেমোক্র্যাদের দিকে ঝুঁকে জর্জিয়া .
'চিল ডোনাল্ড চিল', রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আবহে নেট দুনিয়ায় ভাইরাল গ্রেটার 'গ্রেট' বার্তা .
মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের গণনা নিয়ে এই প্রথম মুখ খুললেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প। শুক্রবার তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বলেন, আইন সম্মতভাবে দেওয়া প্রতিটি ভোট গণনা করা উচিৎ। কিন্তু অবৈধভাবে দেওয়া ভোট গোনা ঠিক নয়। এটি বনিয়ে বিতর্ক হওয়া ঠিক নয়।এটি কোনও পক্ষপাতমূলক বক্তব্য নয়। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন তাঁদের গণতন্ত্রের ভিত্তি বলেও জানিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এই নির্বাচন এখনও শেষ হয়ে যায়নি। পাশাপাশি রিকাউন্টিংএরও দাবি জানিয়েছেন ট্রাম্প। তবে তাঁর দাবি কতটা মানা হবে তা নিয়ে রয়েছে সংশয়। গণনায় কারচুপির অভিযোগ তুলে আদালতের দ্বারস্থ হলেও কোনও লাভ হয়নি।