সংক্ষিপ্ত

  • দলবদলের পর পশ্চিম মেদিনীপুরে প্রথম সভা
  • দাঁতনে প্রথম সভা করেন শুভেন্দু অধিকারী
  • সভা থেকে তৃণমূলকে চ্যালেঞ্চ শুভেন্দুর
  • অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে কটাক্ষ

মেদিনীপুর কলেজ মাঠে অমিত শাহের সভায় বিজেপি যোগ দিয়েই তৃণমূলকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তারপর, এই প্রথমবার পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতনে সভা করলেন শুভেন্দু। দাঁতনে তাঁর পদযাত্রা ও সভা ঘিরে জনসমুদ্র হয় গোটা এলাকা। বিজেপির পতাকা ও ফ্লেক্সে গোটা এলাকায় ছয়লাপ। অন্যদিকে, তৃণমূলও দাঁতনে পালটা সভা করে।

আরও পড়ুন-জমি বিতর্কে অর্মত্য সেনকে হেনস্থার অভিযোগ, বাংলা আকাদেমিতে প্রতিবাদে সরব বিশিষ্টজনেরা

দাঁতনের সভা থেকে শুভেন্দু বলেন, ''মোদীজিকে রাজ্যটা তুলে দিতে না পারলে, রাজ্যটা বাঁচবে না। বাংলা ও দিল্লিতে একই সরকার চাই। তৃণমূল বলছে, বিজেপি এলে সিভিক ভলান্টিয়ারদের চাকরি খাবে। সিভিক ভলান্টিয়ারদের যা মাইনে, বাড়ির লোক বিয়ের জন্য মেয়ে দেয় না। বিজেপি চাকরি খায় না। বিজেপি চাকরি দেয়''। পাশাপাশি, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে বলেন,'' ভোটের সময় ডায়মন্ড হারবারে জেহাদিদের রেখেছিল তৃণমূল। তোলাবাজ ভাইপো হটাও, আমপানের টাকা নেওয়াদের হটাও''। দাঁতনে স্লোগান শুভেন্দু অধিকারীর।

আরও পড়ুন-'নারদায় টাকা নিয়েছে কে-তোলাবাজ তো তুমি', শুভেন্দুকে পাল্টা জবাব অভিষেকের

অন্যদিকে, তিনি দলবদলের পর, তাঁকে বিশ্বাসঘাতক বলে কটাক্ষ করেছে তৃণমূল। তার জবাবে শুভেন্দু বলেন, ''২০১৯-এর লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের পর, তৃণমূল নেতাদের ফোনে পাওয়া যেত না। ভয়ে পার্টি অফিস খুলতে পারছিল না। আমিই সব ব্যবস্থা করি। তাঁরা কিনা আমাকে বিশ্বাসঘাতক বলছে। তৃণমূলে একটাই পোস্ট, বাকি সব ল্যাম্পপোস্ট''। দাঁতনের সভা থেকে মন্তব্য শুভেন্দুর।