সংক্ষিপ্ত

উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে আগেই ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। রবিবার দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারে ভারী বৃষ্ট হবে বলেও জানিয়েছে।

বর্ষা নিয়ে অবশেষে কিছুটা আশার কথা শোনাল আলিপুর হাওয়া অফিস। রবিবার হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, অবশেষে দক্ষিণবঙ্গে সক্রিয় হয়েছে মৌসুমী বায়ু। যার প্রভাবে আগামী কয়েক দিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে কলকাতা ও দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে গাঙ্গেয় উপত্যকায় দফায় দফায় বজ্র-বিদ্যুৎসহ বৃষ্টির  হবে বলেও জানিয়েছে। রবিবার সকাল সাড়ে আটটা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত কলকাতায় বৃষ্টি হয়েছে ১.৮ মিলিমিটার। 

অন্যদিকে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে আগেই ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। রবিবার দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারে ভারী বৃষ্ট হবে বলেও জানিয়েছে। আগামী কয়েক দিন উত্তরবঙ্গে ভালো বৃষ্টি হবে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। 


গতকালই হাওয়া অফিস জানিয়েছে শুধুমাত্র কলকাতাতেই চলতি বছর এখনও পর্যন্ত ৬০ শতাংশ বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে। আর গোটা দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে ৪০ শতাংশ। তবে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি থাকলেও উত্তরে কিন্তু জুন মাসে অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়েছে। যার পরিমাণ প্রায় ৪৯ শতাংশ। আলিপুর হাওয়া অফিস জানিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গে মূলত বৃষ্টি হয় বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ বা ঘূর্ণাবর্তের জেরে। কিন্তু এখনও বঙ্গোপসাগরে তেমন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি যাতে আগামী দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে প্রবল বৃষ্টি হতে পারে। সবমিলিয়ে বর্ষা নিয়ে জুনের শেষভাগেও হতাশার খবরই দিল হাওয়া অফিস। 


তবে এদিন সকালে থেকে মৌসুমী বায়ু সক্রিয় থাকা ও দফায় দফায় বৃষ্টিপাতের কারণে কলকাতা ও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা একধাক্কায় অনেকটাই কমে গেছে। কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি ও সর্বোনিম্ন তাপমাত্রা ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করবে। মালদা , জলপাইগুড়ি জেলার মত বাঁকুড়া জেলাতও বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে। পাল্লা দিয়ে তাপমাত্রার পারদ অনেকটাই কমে যাবে বলেও জানিয়েছে হাওয়া অফিস। আপাতত কয়েকদিন বৃষ্টির ঝোড়ো ইনিংস জারি থাকবে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। 
শাড়ি পরে মায়ের কোলে চড়ে মোদীকে স্বাগত জানাল ভারতীয় কিশোরী, ২ দিনের সফরে জার্মানিতে প্রধানমন্ত্রী 

অনুরাগের ছোঁয়ার সূর্য একি করল! তিন নায়িকার সঙ্গে খুল্লম খুল্লা দিব্যজ্যোতি

ঘরনী থেকে শিবসেনার ত্রাতার ভূমিকায় উদ্ধবের স্ত্রী রশ্মি ঠাকরে, বিদ্রোহীদের সঙ্গে আলোচনার পথ খুললেন তিনি